অতিমারির সময় থেকেই ওয়ার্ক ඣফ্রম হোমের বিষয়টি সামনে আসছে।𝕴 সেই চাকরির অফার আসছে ফোনে। আর সেই অফারের ফাঁদে পা দিলেই ফোনের যাবতীয় তথ্য় চলে যেতে পারে প্রতারকদের কাছে। তারপর তারা অ্যাকাউন্টও ফাঁকা করে দিতে পারে। সম্প্রতি কলকাতা পুলিশের কাছে সেই সংক্রান্ত একাধিক অভিযোগ জমা পড়েছে। এই ধরনের প্রলোভনে পা না দেওয়ার জন্যও আবেদন করেছে পুলিশ।
রাজ্য পুলিশ সূত্রে খবর, রাজ্য়ের একাধিক প্রান্তে বাসিন্দাদের ফোনে এই ধরনের মেসেজ আসছে। কম বয়সী মহিলাদের কাছে, গৃহবধূদের কাছেও এই ধরনের কাজের মেসেজ আসছে। মূল💝ত পার্ট টাইম কাজের জন্যও এই মেসেজ আসছে ফোনে। আর সেই মেসেজে ক্লিক করলেই ভয়াবহ ঘটনা ঘটে যেতে পারে। মেসেজে ক্লিক করলেই গোটা ফোনের যাবতীয় তথ্য চলে যেতে পারে প্রতারকদের কাছে।
পুলিশ সূত্রে খবর, ডাটা এন্ট্রির কাজ,লেখালেখির কাজ, ঘরে বসﷺে কাজ এমন নানা ধরনের মেসেজ আসছে ফোনে। আসলে এদের মধ্য়ে কিছু হল বাস্তবে প্রতারকদের পাতা ফাঁদ। এভাবেই প্রলোভন দেখানো হꦰচ্ছে। প্রতিদিন কাজ করলে ৩ হাজার টাকার টোপ পর্যন্ত দেওয়া হচ্ছে। মাসে ১৫-১৭ হাজার টাকা বেতনের চাকরি করা যাবে ঘরে বসে, এমন মেসেজও আসছে ফোনে। আর সেই ফাঁদে পা দিলেই সব কিছু খোয়াতে পারেন আপনিও।
সেক্ষেত্রে এই ধরনের প্রলোভনে সাড়া দেওয়ার আগে সব দিক খতিয়ে দেখার ব্যাপারেও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যেই রাজ্যের একাধিক বাসিন্দার কাছে এই ধরনের মেসেজ এসেছে।ওয়াকিবহাল মহলের মতে, আসলে জামাতারা গ্যাংয়ের প্রতারণার ফাঁদে পড়েছিলেন অনেকেই। তারপর পুলিশ ধরপ🐠াকড় করে। পুলিশের জালে ধরা পড়ে কয়েকজন। এর🦩পর প্রতারণার ধরনে কিছুটা বদল আনে প্রতারকরা। নয়া পদ্ধতিতে ব্যাঙ্ক অ্য়াকাউন্ট ফাঁকা করে দেওয়ার ছক কষে প্রতারকরা। আর সেটাই এবার চাকরির অফার দেওয়ার মাধ্যমে। সেক্ষেত্রে সাবধান।
এমনকী ভিডিও কলের মাধ্যমেও নানাভাবে প্রতারণা করা হচ্ছে। তরুণীর ছবি হাতিয়ে নিয়ে ব্ল্যাক মেলিং করা হচ্ছে। অনেকে আবার লোকলজ্জার ভয়ে টাকা দিতে বাধ্য হচ্ছেন। কেউ আবার বাধ্য হয়েই পুলিশের কাছে আসছেন। কিন্তু এই প্রতারণার আড়ালে থাকা প্রতারকদের খোঁজ পাওয়াটা মুখের কথা নয়। তবে আগামী দিনে এই ধরনের 🤡ফোনের মেসেজে সাড়া দেওয়ার আগে সবদিক বিচার বিবেচনা করার ব্যাপারে পুলিশের তরফে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।