সর⛄কারি হাসপাতালগুলোতে সঠিকভাবে অক্সিজেনের যোগান হচ্ছে কি না, তা দেখার জন্য কমিটি গড়ল রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর। অক্সিজেন সরবরাহকারী সংস্থাগুলোর গুদাম বা কারখানা থেকে হাসপাতাল পর্যন্ত অক্সিজেনের যাত্রাপথ মসৃণ হচ্ছে কি না, তা নখদর্পণে রাখবেন এই কমিটির সদস্যরা।
স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, পাঁচ সদস্যের এই কমিটি ꦜরাজ্যের সমস্ত সরকারি হাসপাতালগুলোতে অক্সিজেনের যোগান ছাড়াও তার আনুষঙ্গিক সরঞ্জাম হাসপাতালে হাসপাতালে ঠিকভাবে পৌঁছাচ্ছে কি না বা তার ব্যবহার ঠিকভাবে হচ্ছে কি না সে বিষয়ে নজর রাখবে।
এবার হাসপাতালগুলোতে প্রয়োজনীয় সংখ্যায় অক্সিজেনের পাশাপাশি তার আনুষঙ্গিক সরঞ্জাম, ফ্লো মিটার, মাস্ক, ন্যাꦇজাল বা ক্যানুলা হাসপাতালে পৌঁছচ্ছে কি না, তাও দেখবেন কমিটির সদস্যরা।
কিছুদিন আগেই এমনই একটি অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে নড়েচড়ে বসে স্বাস্থ্য দফতর।এর পরই স্বাস্থ্য দফতর সি🔯দ্ধান্ত নেয় যে, রাজ্যের সমস্ত হাসপাতালের একজন করে নন-মেডিক্যাল সুপার পদমর্যাদার অধিকারীক নিয়োগ করা হবে। যাঁরা হাসপাতালে অভ্যন্তরীণ অক্সিজেন ম্যানেজমেন্ট সামলাবেন। পাশাপাশি সেই আধিকারীকের সহযোগিতার জন্য একজন করে নার্স নিয়োগ করা হবে, যারা হাসপাতালের আইসিইউ, সিসিইউ ছাড়াও শয্যাগুলিতে লাগানো অক্সিজেন সিলিন্ডার ঠিকভাবে যোগান হচ্ছে কি না তা দেখবেন।
এছাড়াও ওই আধিকারিক প্রত্যেকদিনের হাসপাতালে চাহিদা অনুযায়ী অক্সিজেন যোগানের বিষয় বা কাদের কাদের অক্সিজেন দেওয়া হল, এই সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য স্বাস্থ্য দপ্তরে পাঠাবেন। তাছাড়া নিয়োজিত নার্সের দায়িত্ব থাকবে যে, কতজনকে দিনে অক্সিজেন দেওয়া হল এই সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য তিনি স্বাস্থ্য দফতরের পোর্টালে আপডেট করবেন। এরপরেই এবার হাসপাতালের বাইরে থেকে অক্সিজেন ও সরঞ্জাম যোগানের বিষয় নিশ্চিত করতে এই কমিটি গঠন করল স্বাস্থ্য দফতর। হাসপাতালে বাহ্যিক অ🌜ক্সিজেন যোগান ব্যাপারে নখদর্পণে রাখবেন এই কমিটির সদস্যরা।