অভিষ⛎েক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম ব্যবহার করে সরাকরি প্রকল্পের সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগ। এই অভিযোগে কলকাতার শেক্সপিয়র সরণি থানায় অভিযোগ দায়ের হল কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের অফিসা🐽র অন স্পেশ্যাল ডিউটি কালীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। অভিযোগ দায়ের হল খোদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ক্যামাক স্ট্রিটের দফতর থেকে। যা শুনে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বললন, তিলজলায় তৃণমূলের যে পার্টি অফিস হচ্ছে তার প্রোমোটারকে দেওয়ার জন্য টাকা তুলছিল কালী।
আরও পড়ুন - ১ কিউসেক মানে কত ক্যুইন্টাল, জানেন কি?
পড়তে থাকুন - উৎসব নয়, পুজো হবে, অন൲ুদান ফিরিꦅয়ে জানাল আরজি করের নির্যাতিতার পাশের পাড়ার পুজো
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ক্যাꦏমাক স্ট্রিটের অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, সম্প্রতি সেখানে বেশ কয়েকটি অভিযোগপত্র আসে। অভি🦹যোগপত্রগুলির বয়ান প্রায় একই। সেখানে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম ব্যবহার করে সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পাইয়ে দেওয়া হবে বলে প্রতারণা করা হয়েছে। আর প্রতারণা করেছেন ফিরহাদ হাকিমের ওএসডি। এর পর প্রতিটি অভিযোগপত্রের ভিত্তিতে শেক্সপিয়র সরণি থানায় একটি করে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে সেই অভিযোগের ভিত্তিতে কোনও FIR হয়েছে কি না জানা যায়নি।
আরও পড়ুন - কী ব্যবস্থা নিয়েছেন? বিহারের ২ ছাত্রকে ওঠবোস🥂ের ঘটনায় মমতার পুলিশকে চিঠি নীতীশদের
একথা শুনে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দুবাবু বলেন, ‘কালী টাকা তোলে। তিলজলার তৃণমূল ভবন ভেঙে ২০০ কোটি টাকা খরচ করে নতুন অফিস হচ্ছে। যিনি করছেন তাঁক🌱ে কালীকে টাকা তুলে পেমেন্ট করছে হচ্ছে। কালীকে এই দায়িত্বটা দেওয়া হয়েছে। কালীর ৭টা ফ্ল্যাট আছে। পার্থ অপার থেকে বেশি।’
তবে এই অভিযোগে তৃণমূলের আদি - নব্যের দ্বন্দ দেখতে পাচ্ছেন অনেকে। প্রশ্ন উঠছে, অভিযোগকারীরা সরাসরি পুলꦉিশে অভিযোগ দায়ের না করে অভিষেককে চিঠি লিখতে গেলেন কেন? না কি ফিরহাদকে জব্দ করতে চিঠিগুলি লেখানো হয়েছে?