ঐতিহ্যবাহী পার্ক হোটেলের পার্টি নিয়ে এবার আরও বেকায়দায় পড়ল হোটেল কর্তৃপক্ষ। একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে ওই ঘটনা থেকে। করোনা–বিধি লঙ্ঘন করা হলো কেন? কীভাবে পার্টির আয়োজন হলো? ❀কেন বিদেশিনীদের নামে ভাড়া নেওয়া ঘরে পার্টির আয়োজন হতো? এই নৈশপার্টিতে কে বা কারা জোগান দিত মদ এবং মাদক দ্রব্য? এইসব প্রশ্নের উত্তরের খোঁজে ফের ৬জন ম্যানেজারকে তলব করা হয়েছে। শুক্রবার লালবাজারে তাদের জেরা করা হবে।
লালবাজার সূত্রে খবর, এই হোটেলে চলত দেদার মদ্যপান থেক🍨ে শুরু করে মাদক সেবন। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় ৩০ জনেরও বেশি লোককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তদন্তে উঠে এসেছে, একটি সংস্থা মহিলাদের নামে হোটেলের ঘর ভাড়া নিত। বিদেশিনীদের নামেও ঘরভাড়া নিয়ে দেদার ‘ফুর্তি’ চলত। পার্টিতে উচ্চস্বরে বক্সের পাশাপাশি মদ্যপানও চলত। এমনকী গাঁজাও সেবন করত কেউ কেউ। এই পার্টি চলাকালীন গ্রেফতার করা হয় ৩৭ জনকে।
হোটেলের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ পরীক্ষা করে দেখছে আবগারি বিভাগ। মদ বাইরে থেকে নিয়ে আসা হতো, নাকি হোটেলই তা সরবরাহ করꦆত? তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। হোটেল কর্তৃপক্ষর দাবি, মদ এসেছিল বাইরে থেকে। পার্টিতে মদ ছাড়াও সরবরাহ করা হয়েছিল কি অন্য কোনও মাদক? উঠছে প্রশ্ন। তাই ফের ৬ জন ম্যানেজারকে তলব করা হয়েছে। শুক্রবার লালবাজারে তাঁদের জেরা করা হবে।