সামনেই দুর্গাপুজো। তার﷽পরই কালীপুজো। বৃহস্পতিবার থেকে নবান্নের পোর্টালে বাজি বিক্রির লাইসেন্স দেওয়া শুরু হয়েছে। গত তিনবছর বন্ধ ছিল এই প্রক্রিয়া। তবে ফের চালু হল এই পোর্🏅টাল।
তবে এবার পরিস্থিতিটা কিছুটা ভিন্ন। বারাসত থেকে এগরা ভয়াবহ বিস্ফোরণের একাধিক নজির রয়েছে। বেআইনী বাজির বি♐রুদ্ধে ধরপাকড়ও হয়েছে পুরোদমে। কিন্তু তারপরেও পরিস্থিতির বদল কতটা হয়েছে তা নিয়ে প্রশ্নটা থেকেই গিয়েছে। তবে এবার এনিয়ে কিছুটা হলেও সতর্ক🐭 হয়ে পা ফেলা শুরু করেছে রাজ্য সরকার।
দত্তপুকুর থেকে বজবজ, মহেশতলা থেকে মালদহ একের পর এক বিস্ফোরণের ঘটনা কার্যত চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছিল অবৈধ শব্দবাজি মজুত𝐆 করা💟 থাকলে বাস্তবে কী হতে পারে। কিন্তু তারপরেও সতর্কতা অনেকাংশ নেই।
কিন্তু প্রশ্ন উঠছে যাদের বাজি বিক্রির লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছে তারা আদৌ কতটা ঝুঁকিবিহীন সবুজ বাজি বিক্রি ক♍রবেন সেটাও তো প্রশ্নের। পরিবেশকর্মীদের একাংশের দাবি, আদালতের নির্দেশ মানতে চাইছে না সরকার। বাজির লাইসেন্স দিয়ে দিಌচ্ছে। সব দিক খতিয়ে না দেখেই এই লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছে। সেক্ষেত্রে এটা কতটা সুরক্ষিত সেটাও দেখা দরকার। সূত্রের খবর, শুক্রবার পর্যন্ত প্রায় ৮৮৪টি লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। তবে ৮৪টি লাইসেন্সের আবেদন কার্যত খারিজ হয়ে গিয়েছে।
এদিকে অনেকেরই প্রশ্ন বছরের পর বছর ধরে বাজির লাইসেন্স নবীকরণ করা হ♕য়নি। সেক্ষেত্রে একের পর এ💙ক বাজি কারখানা সেটা চলছিল কীভাবে?
এদিকে বাজির ক্লাস্টার তৈরির কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু সেটা আদৌ কবে রূপ পাবে তা নিয়ে সংশয়টা থেকেই গিয়𒁃েছে। তবে পরিবেশকর্ম🍸ীদের একাংশের দাবি, পুলিশ প্রশাসন যে বাজি বাজারের অনুমোদন করে সেটা ছাড়া কীভাবে এভাবে শয়ে শয়ে বাজি বিক্রির লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছে সেটা নিয়েই প্রশ্ন উঠছে। সেই সঙ্গে বাজি যেখানে তৈরি হচ্ছে সেই জায়গাগুলির উপর নজরদারি করারও দরকার রয়েছে। কারণ সেখানে বাজি নাকি বোমা তৈরি হচ্ছে সেটা খতিয়ে দেখা সবার আগে সরকার।
আবার যদি এগরা বা দত্তপুকুরের মতো ঘটনা হয় তার দায় কে নেবে? তবে বাজি ব্যবসায়ীদের একাংশের🌞 দাবি, বহু মানুষ এই পেশার সঙ্গে যুক্ত। ক্লাস্টার পুজোর পরে হতে পারে। কিন্তু বাজিশিল্পকে বাঁচানোটাও জরুরী। না হলে পথে বসতে হবে অনেককেই।