আজ, শুক্রবার প্রকাশিত হল মাধ্যমিক পরী💖ক্ষার ফলাফল। সেখানে জেলার সাফল্য উঠে আসলেও হতাশ করল কলকাতা। কারণ কলকাতা থেকে প্রথম ১০–এ কেউ নেই। এবার পাশের হার ৮৬.১৫। যদিও তা আগেরবারের থেকে কমেছে। ০.৪৫ শতাংশ কমল পাশের হার। ১৬টা জেলা থেকে প্রথম দশজনের মধ্যে রয়েছে ১১৮ জন। সবচেয়ে বেশি নাম উঠে এসেছে প্রথম দশে মালদা জেলা থেকে। কলকাতা থেকে কেউ নেই। তবে পূর্ব মেদিনীপুর থেকে ১১ জন আছে বলে পর্ষদ সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায় সাংবাদিক বৈঠক করে জানিয়েছেন।
এবারের মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রথম হয়েছে দেবদত্তা মাজি। কাটোয়া দুর্গাদাসী পূর্ব বর্ধমান গার্লস হাইস্কুল থেকে। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৭। দক্ষিণ দিনাজপুর, জলপাইগুড়ি, ঝাড়গ্রাম এবং নদিয়া থেকে ১ জন করে র্যাঙ্ক করেছে। জেলার মধ্যে প্রথম পূর্ব মেদিনীপুর, দ্বিতীয় কালিম্পং, তৃতীয় কলকাতা। ৯৬.৮১ শতাংশ পূর্ব মেদিনীপুর থেকে পাশ করেছে। কালিম্পং ৯৪.১৩ শতাংশ। কলকাতা ৯৩.৭৫ শতাংশ এবং পশ্চিম মেদিনীপুর ৯২.১৩ শতাংশ পেয়ে চতুরꦓ্থ হয়েছে। প্রায় ৭ লক্ষ পরীক্ষার্থী মাধ্যমিক দিয়েছিল। সেখান🅺ে পাশ করেছে ৫,৬৫,৪২৮ জন মাধ্যমিকে। ৭৬ দিনের মাথায় ফলপ্রকাশ করা হয়েছে। পুরুষ পরীক্ষার্থীর তুলনায় মহিলা পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২২ শতাংশ বেশি।
এদিকে দুপুর ১২টা থেকে রেজ😼াল্ট দেখা যাবে মধ্যশিক্ষা পর্ষদে🌞র ওয়েবসাইট থেকে। তফসিলি উপজাতি পরীক্ষার্থীদের পাশের হার ৭৬🐎 শতাংশ। মালদা থেকে সব থেকে বেশি সংখ্যক পরীক্ষার্෴থী মেধাতালিকায় আছে। যুগ্ম দ্বিতীয় বর্ধমানের শুভম পাল এবং মালদার রিফাত হাসান সরকার। অর্ক মণ্ডল তৃতীয় হয়েছে। টাকি রামকৃষ্ণ মিশন হাইস্কুল উত্তর ২৪ পরগনা থেকে। এই একই স্থানে রয়েছে সৌম্যদীপ মল্লিক। বেড়াচাপা দেউলিয়া উচ্চবিদ্যালয়, উত্তর ২৪ পরগনা। মহম্মদ সরবর ইমতিয়াজ। রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দির, মালদা। মাহির হোসেন, রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দির মালদা। স্বরাজ পাল। রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দির, মালদা। আর অর্ঘ্যদীপ সাহা। রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দির, মালদা।
অন্যদিকে কলকাতা শুধুই হতাশ করেছে। পাশের হারের নিরিখেও তৃতীয়। আবার প্রথম দশজনের মধ্যেও জায়গা করতে পারেনি। এই নিয়ে কলকাতার স্কুলগুলিতে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। এবার🦄 ভেবেছিলেন শিক্ষকরা কলকাতার স্😼কুল জায়গা করে নেবে। সেখানে প্রথম দশজনের মধ্যে থাকতে না পেরে তাঁরাও হতাশ। মেধাতালিকার প্রথম দশে নেই কলকাতা এটা অনেকেই মেনে নিতে পারছেন না। যদিও ছাত্রছাত্রীরা ফল ভাল করেছে। তবে কলকাতার নামী স্কুলগুলি আরও বেশি কিছু আশা করেছিল।