বিধাননগর পুরনিগমের চেয়ারম্যান পদে আসীন হলেন সব্যসাচী দত্ত। চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ꦯব পেয়ে স্বভাবতই খুশি সব্যসাচী। জানালেন, ‘মমতাদিকে নত মস্তকে প্রণাম।’ উল্লেথ্য, বিধাননগরে মেয়র হিসাবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে কৃষ্ণা চক্রবর্তীকে। পাশাপাশি ডেপুটি মেয়রের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে অনিতা মণ্ডলকে।
চেয়ারম্যান হিসাবে তাঁর নাম ঘোষিত হওয়ার পর সব্যসাচী দত্ত জানান, ‘চেয়ারম্যান পদটাও তো কম নয়। বিধান🀅সভায় যেমন স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার। ঠিক তেমনি কর্পোরেশনে তেমন চেয়ারম্যান। যথেষ্ট বড় জায়গা দল আমাকে ফিরিয়ে দিয়েছে। সেজন্য মমতাদিকে নত মস্তকে প্রণাম।’ একইসঙ্গে তিনি জানান, দল যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সেই সিদ্ধান্ত একেবারে শিরোধার্য। আগে মেয়র ছিলাম। এখন চেয়ারম্যান তো আরও বড় পদ। তিনি জানান, দিদির সঙ্গে কথা হয়েছে। দিদি বলেছে ভালো করে কাজ কর। আমরা হচ্ছি চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার। সবটাই মমতাদি। অনিতা মণ্ডলকে ডেপুটি মেয়র করা নিয়ে সব্যসাচী দত্ত জানান, ‘৯৫ সাল থেকে অনিতা দিদির সঙ্গে কাজ করছেন। অনিতাদির ব🃏াবা মমতাদিকে খুব স্নেহ করতেন জানি।’
একইসঙ্গে বিধাননগরের সমস্যা নিয়ে বলতে গিয়ে নিকাশি ব্যবস্থার সংস্কারের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেছেন সব্যসাচী। এই প্রসঙ্গে তিনি জানান, ‘গত বছর বৃষ্টিটা বেশি হয়েছে। যেহেতু নিকাশি ব্যবস্থা ৬০, ৭০–এর দশকে তৈরি হয়েছ𝓰ে, সেহেতু এই নিকাশি ব্যবস্থার আমুল ﷺসংস্কার করা প্রয়োজন। পাশাপাশি বিধাননগরের বিভিন্ন রাস্তার উচ্চতা আশেপাশের বাড়ির লেবেল থেকে অনেকটাই উঁচু হয়ে গেছে। তাই বাড়ির লেবেলে যদি আনতে হয় তাহলে রাস্তার কিছুটা চেঁচে ফেলার দরকার রয়েছে।’