ভিড় একেবারে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। হাওড়া ময়দান থেকে এসপ্ল্য𒀰ানেড পর্যন্ত ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো করিডোরের একাংশ চালু হওয়ার পর থেকেই হু হু করে ভিড় বাড়ছে। মূলত অফিসযাত্রীদের কাছে এই স্টেশন যেন পড়ে পাওয়া চোদ্দ আনা। গঙ্গার নীচে দিয়ে এই মেট্রোর জন্য়ই দিনের পর দিন অপেক্ষা করছিলেন𒊎 যাত্রীরা।
গত ৬ মার্চ গ্রিন লাইনের হাওড়া ময়দান থেকে এসপ্ল্যানেড সেকশনের সূচনা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আর তারপর যখন এই মেট্রো সাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয় তখন একেবারে ভিড় আর ভিড়।&ওnbsp;
সেই মেট্রো চালু হতেই একেবারে গিজগিজ করছে ভিড়। একাধিক সংবাদমাধ্য়মের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, হাওড়া স্টেশন থেকে যে যাত্রীরা নামছেন তাঁদের সুষ্ঠুভাবে যাতায়াতের জন্য অর্থাৎ মেট্রো স্টেশন পর্যন্ত তাঁরা যাতে সহজেই চলে যেতে পারেন সেকারণে সাবওয়ে তৈরি🥃🐬র কথা চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। ১৫ নম্বর প্লাটফর্মের পাশে এই সাবওয়ে তৈরির পরিকল্পনা। এল আকৃতির এই সাবওয়ে হবে। দুর্গাপুজোর আগে এই সাবওয়ে তৈরির কাজ শেষ হতে পারে।
এদিকে মেট্রোর জেনারেল ম্যানেজার পি উদয় কুমার রেড্ডি জানিয়েছেন, এক꧅মাস ধরে দেখা হবে কতটা ভিড় হচ্ছে, তারপর দ্রুত এনিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সেই সঙ্গেই জানা গিয়েছে, ২১শে মার্চ পর্যন্ত গ্রিন লাইনের নয়া সেকশন মানে হাওড়া ময়দান থেকে এসপ্ল্যানেড পর্যন্ত ৩,৪৫০০০ যাত্রী এসেছেন। মোটামুটি প্রতিদিন ৫০,০০০ করে যাত🐻্রী যাতায়াত হয়েছে এই লাইনে।
সূত্রের খবর, গত ২২ মার্চ পূর্ব রেলের জে♈নারেল ম্যানেজার মিলিন্দ কে দেউস্কর ও মেট্রো রেলের জিএম যৌথভাবে হাওড়া স্টেশন পরিদর্শন করেছিলেন। হাওড়া মেট্রো স্টেশন পর্যন্ত যাতায়াতের যে ব্যবস্থা তৈরি হচ্ছে সেখানে কী ধরনের সুবিধা থাকছে সেটা তাঁরা খতিয়ে দেখেন। কলকাতা মেট্রো রেলওয়ে কর্পোরেশন লিমিটেডের কর্তারাও উপস্থিত ছিলেন সেদিন।
এদিকে অক্টোবরের মধ্য়ে গ্রিন লাইনের বাকি অংশ তৈরি হয়ে যেতে পারে। আর এসপ্ল্যღানেডের সঙ্গে যখন শিয়ালদার যোগাযোগ তৈরি হবে তখন তো এই রুটে একেবারে পুজোর অষ্টমীর ভিড় হতে পারে। আর সেই ভিড় সুষ্ঠুভাবে সামাল দেওয়াটা একটা বড় ব্😼যাপার।
তবে শহরতলি থেকে হাজার হাজার মানুষ রোজ কলকাতায় কর্মস্থলে আসেন।꧒ আবার সন্ধ্যায় তাঁরা বাড়ি ফিরে যান। তবে আর সেই বাদুরঝোলা বাসের ভিড় নয়। ট্রেন থেকে নেমেই তাঁরা ছুটছেন মেট্রো ধরার জন্য। এসি মেট্রোতে চেপে আরামের জার্নি। সেখানেও ভিড় বাড়ছে। তবে বাসের মতো সেই ঝাঁকুনি আর প্রচন্ড গরম তো নেই। এটাই রক্ষার।