অফিস টাইমে দমদম স্টেশনে একেবারে যাত্রীদের ভি🅠ড়ে গিজগিজ করে। কিন্তু কলকাতার সমস্ত মেট্রো স্টেশনেই যে একই পরিস্থিতি তেমনটা নয়। তারাতলা, সখেরবাজার ও কবি সুকান্ত এই তিন স্টেশনে যাত্রী সংখ্য়া সেভাবে থাকে না। এই তিন স্টেশনে আপাতত বুকিং কাউন্টার থাকবে না। সেখানে যাত্রীদের নিজেদেরই টিকিট কাটতে হবে। ১লা অগস্ট থেকে এই নয়া ব্যবস্থা চালু হচ্ছে।
এই সব স্টেশনগুলিতে যাত্রী সংখ্য়া কম 🅷হওয়ার জেরেই এই নয়া ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।&nb💯sp;
এই স্টেশনগুলিতে কীভাবে টিকিট কাটতে হবে?
এই স্টেশনে স্মার্ট কার্ড রিচার্জ মেশিন থাকবে। সেখান থেকে টোকেন, স্মার্টꦅ কার্ড, কাগজের কিউআর কোড ভিত্তিক টিকিট কিনতে হবে যাত্রীদের।
কেন একাধিক মেট্রো স্টেশনে বুকিং কাউন্টার তুলে দেওয়া হচ্ছে?
তবে অনেকের মতে, এই স্টেশনগুলিতে যাত্রীর সংখ্য়া বেশ কম। এই সব স্টেশনগুলিতে যাত্রী সেভাবে না থাকায় মেট্রোর লাভ সেভাবে হয় না। সেক্ষেত্রে এই স্টেশনগুলিতে আলাদা করে কাউন্টার চালাতে গেলে বিরাট খরচ হয়। কিন্তু সেই খরচ সামাল দেওয়াটা কিছুটা সমস্যার। তাছাড়া কাউন্টার থাকলেই সেখানে সিফটে কর্মীও রাখতে হবে। কিন্তু যাত্রীরাই তো সেভাবে আসেন না এই স্ট🅺েশনগুলিতে।
তারাতলা স্টেশনে যাত্রীর সংখ্য়া গড়ে ৭০জন। সখের বাজার স্টেশনে যাত্রীর সংখ্য়া মাত্র ৫৫জন।কবি সুকান্ত স্টেশনে মাত্র ২২০জন যাত্রী গড়ে যাতায়াত করে। তবে আপাতত এই স্টেশনগুলিতে বুকিং কাউন্টারবিহীন করা হবে। একেবারౠে স্মার্ট স্টেশন।
এখানে ইউপিআইয়ের মাধ্য়মে টিকিট কাটা যাবে।
কৌশিক মিত্র (মুখ্য় জনসংযোগ আধিকারিক মেট্রো রেল) জানিয়েছেন এখানে ইউপিআই সিস্টেম থাকবে। যতক্ষণ রেল অপারেশন চালু থাকবে ততক্ষণ এই ব্যবস্থাও চালু থাকবে।♌ ꦿ;
তবে এবার প্রশ্ন সমস্ত যাত্রী কি নিজেরা টিকিট কাটতে পারবেন? কারণ অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় বয়স্ক মানুষরা মেট্রোতে চাপেন। তাঁরা কতটা ইউপিআই সিস্টেম ব্যবহার করতে পারেন তা নিয়ে কিছুটা প্রশ্ন থেকেই গিয়েছে। তবে পার্পল লাইনের তারাতলা ও সখের বাজার ও অরেঞ্জ লাইনের কবি সুকান্ত স্টেশনে আর কোনও বুকিং কাউন্টার থাকবে না🧸। সেখানে নিজেদেরই টিকিট কাটতে হবে।
অটোমেটিক স্মার্ট কার্ড রিচার্জ মেশিন থাকবে। সেখান থেকেই টোকেন, স্মার্ট কার্ড, কাগজের কিউ আর কোড কিনতে হবে যাত্রীদের। তিন স্টেশনে ASC🦩RM বসানো হয়েছে। দুটি করে এই ধরনের মেশিন বসান🌱ো হয়েছে। আগামী ৬ মাস গোটা পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হবে। এরপর পরবর্তী সিদ্ধান্ত।