লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা অনেকেই ঢুকে গিয়েছে। কিন্তু ব্যাঙ্কের এসএমএস গ্রাহকের ফোনে 💝ঢোকেনি। তাই অনেকে ভেবেছেন টাকা আসেনি। কিন্তু রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে দেওয়া তথ্য হল— এক কোটি ছাড়িয়েছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের অর্থপ্রাপকের সংখ্যা। স্বাভাবিকভাবেই এখন অনেকেই ছুটেছেন ব্যাঙ্কে। আর পাশ বই আপডেট করতেই মুখে হাসি। এই টাকা সেপ্টেম্বর–অক্টোবর দু’মাসের টাকা। তাতে এখনও পর্যন্ত রাজ্য সরকারের খরচ হয়েছে ১০৮২ কোটি টাকা। আরও ৫৯ লক্ষ মহিলার অ্যাকাউন্টেও দ্রুত টাকা পৌঁছে দিতে জেলাশাসকদের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী।
একুশের নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে ইস্তেহারে উল্লেখ করা হয়েছিল লক্ষ্মী ভাণ্ডার প্রকল্পের কথা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেও প্রচারে এই প্রকল্পের কথা তুলে ধরেছেন। আর ক্ষমতায় এসেই এই প্রকল্প বাস্তবায়িত করেছেন। যা এখন রাজ্য–রাজনীতিতে শোরগোল ফেলে দিয়েছে। আগামী সেপ্টেম্বর মাস থেকেই ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ প্রকল্প পেতে শুরু করেছেন বাংলার মহিলারা। এই প্রকল্পে তফসিলি ও আদিবাসীদের মাসে ১০০০ টাকা এব𝄹ং সাধারণ মহিলাদের মাসে ৫০০ টাকা করে হাত খরচ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী।
এখনও যাঁরা ব্যাঙ্কের পাশ বই আপডেট করেননি তাঁরা তা করলেই দেখতে পাবেন দু’মাসের টাকা ঢুকে গিয়েছে। দুয়ারে সরকার প্রকল্পের মাধ্যমে নাম নথিভুক্ত করে♏ছিলেন যাঁরা এখন তꦅাঁরা টাকা পেতে শুরু করেছেন। এই বিষয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার কটাক্ষ করে বলেছেন, এই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বেশিদিন চলবে না। এটা প্যাঁচার ভাণ্ডার হয়ে যাবে।
উল্লেখ্য, এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে সᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ্বাস্থ্যসাথী♛ কার্ড, আধার কার্ড এবং অন্য জাতিভুক্ত হলে সেই জাতির শংসাপত্র পেশ করতে হচ্ছিল। তার ভিত্তিতেই নাম নথিভুক্ত হচ্ছিল। ২৫ থেকে শুরু করে ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত সমস্ত মহিলারা এই প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছেন। এবার দু’মাসের টাকা একসঙ্গে দেওয়া হয়েছে। আর তাতেই হাসিমুখ দেখা যাচ্ছে মহিলাদের।