রবিবার বিকেলে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনের কাছে আন্দোলনকারী ইস্ট বেঙ্গল ও মোহনবাগান সমর্থকদের ওপর লাঠিচার্জের ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হল কলকাতা হাইকোর্টে। মামলা করলেন কংগ্রেস নেতা তথা আইনজীবী ঋজু ঘোষাল। আদালতের হস্তক্ষেপ দাবি করে সোমবার প্রধান বিচারপতি টিএস শ💎🔯িবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চে মামলা করেন তিনি। মামলাটি গ্রহণ করেছে আদালত।
আরও পড়ুন - শ্মশানে আমা𓃲র মেয়ের বডির আগে ৩টে বডি ছিল…, বিস্ফোরক দাবি করলেন নির্যাতিতার বাবা
পড়তে থাকুন - মুখ্যমন্ত্রী কি জ�♒�নগণকে ভয় পাচ্ছেন? নিষেধাজ্ঞার শহরে প্রশ্ন তুললেন কন্যাহারা পিতা
রবিবার যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে ছিল মরশুমের প্রথম ডার্বি ম্যাচ। ডুরান্ড কাপের ম্যাচে মুখোমুখি হওয়ার কথা ছিল মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলের। কিন্তু আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে স্টেডিয়ামে গণবিক্ষোভের আশঙ্কায় শনিবার সেই ম্যাচ বাতিল করে দেয় বিধাননগর পুলিশ। এর পরই সোশ্যাল মিডিয়া♔য় রবিবার স্টেডিয়ামের সামনে প্রতিবাদ কর্মসূচি ঘোষণা করেন ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগান সমর্ꦦথকরা।
ওদিকে পুলিশের তরফে রবিবার বিকেলে তাদের স্টেডিয়ামের সামনে আসতে বারণ করে ফোন করা হয় বলে অভিযোগ। এমনকী স্টেডিয়ামের চারিদিকে ১৬৩ ধারা জারি করা হয়। তাতেও দমে যাননি ফুটবলপ্রেমীরা। রবিবার বিকেলে এক অভূতপূূর্ব দৃশ্য দেখে রাজ্যবাসী। ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগান সমর্থকরা একযোগে আরজি কর কাণ্ডের সুবিচারের দাবিতে সরব হনও ইএম বাইপাসের ওপর। বৃষ্টি উপেক্ষা করে এক যোগে স্লোগান দিতে থাকেন হাজার হাজার ফুটবলপ্রেমী। এরই মধ্যে শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভরত ইস্ট-মোহন সমর্থকদের ওপর লাঠি চালাতে শুরু করে পুলিশ। তবে তাতেও ময়দান ছাড়েননি আন্দোলনকারীরা। গভীর রাত পর্যন্ত বিক্ষোভ চালিয়ে যান তারা।
আরও পড়ুন - ‘আরজি কর কাণ্ডে সিবিআই ঠিক মতো তদন্ত করলে ম🔜মত♋া ব্যানার্জি অ্যারেস্ট হবেন’
এই ঘটনার কথা উল্লেখ করে সোমবার প্রধান বিচারপতিকে ঋজুবাবু বলেন, পুলিশ শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলনরত মানুষের ওপর লাঠি চালিয়েছে। ১৬৩ ধারা যে এলাকায় জারি ছিল তার বাইরে পুলিশের হাতে আক্রান্ত হয়েছেন সাধারণ ফুটবলপ্রেমীরা। পুলিশ তার নিরপেক্ষতা হারিয়েছে। নির্দিষ্ট রাজনৈতিকদলের দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে তারা। তাই 🌱এই ঘটনায় আদালতের হস্তক্ষেপ দাবি করছি।
ঋজুবাবুর বক্তব্য শুনে তাঁকে মামলা দায়েরের অনুমতি দেন প্রধান বিচারপতি। চলত💫ি সপ্তাহেই এই মামলার শুনানি হতে পারে ব🧸লে আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে।