বাংলায় কোভিড কিছুটা বাড়তে শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতে অনেকেই কোভিড টিকাকরণের জন্য যাচ্ছেন বেসরকারি হাসপাতাল𓆏গুলিতে। তবে অনেক হাসপাতালে কোভিড টিকা শেষ হয়ে গিয়েছে অথবা মে মাস🦂ের মধ্যে স্টক শেষ হয়ে যাবে। টিকা ফুরিয়ে যাওয়ার জন্য অনেক হাসপাতালই গত কয়েক মাস ধরে টিকা দেওয়া বন্ধ রেখেছে। ২০২২ সালে অক্টোবর–নভেম্বর মাস থেকে টিকাকরণের চাহিদা কম ছিল। সেই সময় বেশিরভাগ হাসপাতালেই টিকা মজুত ছিল। তবে এখন তা শেষের দিকে।
শহরের বেসরকারি হাসপাতালগুলির মধ্যে পিয়ারলেস হাসপাতালে সমস্ত💙 ভ্যাক♈সিনের মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে। এই হাসপাতাল𓄧ে গত ৩ মার্চ থেকে টিকাকরণ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে৷ পিয়ারলেস হাসপাতালের সিইও সুদীপ্ত মিত্র জানিয়েছেন, ‘যেহেতু এখন ভ্যাকসিনের কোনও চাহিদা নেই, তাই আমরা নতুন স্টক রাখিনি। তবে কোভিড পরিস্থিতি বৃদ্ধি পেলে আমরা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করব৷’ আমরি হাসপাতালে মে মাস থেকে কোভিড টিকা মিলবে না। এখানে প্রতি সপ্তাহে এখন ১৫–২০ জনকে টিকা দেওয়া হচ্⭕ছে। তবে মে মাস থেকে এই হাসপাতালে আর টিকা দেওয়া হবে না। হাসপাতালের সিইও রূপক বড়ুয়া বলেন, ‘আমাদের কাছে এখন ৫,০০০ কোভিশিল্ড ডোজ আছে। এগুলির মেয়াদ এপ্রিলে মেয়াদ শেষ হবে। ২৫,০০০ কোভ্যাকসিন ডোজের মেয়াদ মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে মার্চ মাসে। আমরা প্রস্তুতকারক সংস্থাকে এগুলি ফিরিয়ে নিতে বলেছি। তবে তার বদলে নতুন করে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে না। তাই মে থেকে কোনও টিকা দেওয়া হবে না।’
উডল্যান্ডস হাসপাতালে গত ২–৩ মাস ধরে কোনও টিকা দেওয়া হয়নি। এই হাসপাতালে যা কোভিশিল্ড মজুত রয়েছে তা এক সপ্তাহের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। উডল্যান্ডস 💯হাসপাতালের সিইও রূপালী বসু জানিয়েছেন, ‘আমাদের হাসপাতালে শেষ টিকা দেওয়া হয়েছিল ৪ ফেব্রুয়ারি।’ আরএন টেগোর ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ কার্ডিয়াক সায়েন্সেস (আরটিআইআইসিএস) হাসপাতালেও কোভিড টিকা শেষ হয়ে গিয়েছে। নতুন করে এই হাসপাতালে কোভিড টিকা মজুত রাখার পরিকল্পনা নেই বলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে। সিএমআরআই হাসℱপাতালের পালমোনোলজির ডিরেক্টর রাজা ধর জানান, ‘আমাদের ওমিক্রন এবং এর উপ-ভেরিয়েন্টের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য অন্তত আরও তিন বছর ভ্যাকসিন থাকা দরকার।’
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/p7me🍸4aup