নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আকাশছোঁয়া। পেট্রল–ডিজেল থেকে রান্নার গ্যাস সবকিছুরই দাম মাত্রাতিরিক্ত ছাড়িয়েছে। এই পরিস্থিতিতে রাজ্য সরকারি স্কুলের চুক্তিভিত্তিক কম্পিউটার প্রশিক্ষকদের বেতন বাড়তে চলেছে বলে খবর। ইতিমধ▨্যেই এই নিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ স্কুলশিক্ষা দফতরের পক্ষ থেকে এই♋ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এই কথা প্রকাশ্যে আসতেই খুশির হাওয়া বইছে চুক্তিভিত্তিক কম্পিউটার প্রশিক্ষকদের মধ্যে।
ঠিক কী বলা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে? পশ্চিমবঙ্গ স্কুলশিক্ষা দফতরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত নভেম্বর মাসের ১ তারিখ থেকে শিক্ষ▨ক–শিক্ষিকাদের বর্ধিত বেতন চালু করা হবে। অর্থাৎ নতুন বছরের শুরু থেকেই তা মিলবে। আর সঙ্গে পাওয়া যাবে এরিয়ার টাকা। নভেম্বর–ডিসেম্বর দু’মাসের বর্ধিত টাকা মিলবে। তাই নতুন বছর শুরুর আগে খুশি রাজ্যের কয়েক হাজার চুক্তিভিত্তিক কম্পিউটার শিক্ষক–শিক্ষিকারা। সরকারি স্কুলে চুক্তিভিত্তিক কম্পিউটার শিক্ষকদের ১০ হাজার টাকা বেতন বাড়ানো হয়েছে। যা ২০২৩ সালে বড় উপহার বলেই মনে করা হচ্ছে।
আর কী জানা যাচ্ছে? চুক্তিভিত্তিক এই কম্পিউটার শিক্ষক–শিক্ষিকা�🅷�দের বহুদিনের দাবি ছিল, বাড়ানো হোক বেতন। এই টাকায় জীবননির্বাহ করতে বেশ কষ্ট হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের একাধিথ সরকারি স্কুলে কয়েক হাজার কম্পিউটার শিক্ষক–শিক্ষিকা কর্মরত। এমনকী দীর্ঘদিন ধরে তাঁরা এই চুক্তির ভিত্তিতেই কাজ করে চলেছেন। সেখানে নতুন বছরের প্রাক্কালে এমন খবর শুনে ভাল করে নিউ ইয়ার ꦗইভ কাটানোর পরিকল্পনা করেছেন। একদিকে এই শিক্ষক–শিক্ষিকারা ছাত্রছাত্রীদের স্কুলে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দেন। অন্যদিকে স্কুলের বিভিন্ন অনলাইনের কাজও করে থাকেন।
কেমন কাজ করতে হয় তাঁদের? ছাত্রছাত্রীদের জন্য চালু সরকারি প্রকল্প কন্যাশ্রী, শিক্ষাশ্রী, ঐক্যশ্রী, সবুজ সাথীর অনলাইনে ফর্ম পূরণের মতো একাধিক কাজ করতে হয় কম্পিউটার শিক্ষক–শিক🍸্ষিকাদের। এমনকী স্কুলের ডিটিপি সংক্রান্ত কাজও করতে হয়। তার সঙ্গে ছাত্রদের🤡 ট্রেনিং দেওয়া তো আছেই। তাই চুক্তিভিত্তিক শিক্ষক–শিক্ষিকারা বেতন বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছিলেন। এবার তাঁদের সেই দাবি পূরণ হল।