সঞ্জয় রায়। আরজি কর কাণ্ডে অন্যতম অভিযুক্ত। বর্তমানে জেলবন্দি। তবে তার নামের সঙ্গে মদ্যপান আর মহিলাদের উপর যৌন নির্যাতন এটা একেবারে ওতপ্রোতভাবে জড়়িত। তবে এবার ক্রমশ সেই সঞ্জয়ের সম্পর্কে এমন কিছু তথ্য সামনে আসছে যা বিস্ফোরক।&nbs📖p;
সূত্রের খবর, ওই রাতে আরজি করের সেই ঘটনার আগে কোথায় কোথায় গিয়েছিল সঞ্জয় তার কিছু আভাস মিলেছে।তবে সূত্রের খবর, সঞ্জয় সিবিআইয়ের কাছে দাবি করেছেন তিনি যখন সেমিনার রুমে গিয়েছিলেন তখন ওই মহিলা চিকিৎসককে তিনি মৃত অবস্থাতেই দেখেছিলেন। কিন্তু তারপরেও তিনি 🍒কেন সবাইকౠে বললেন না? তিনি তো সিভিক ভলান্টিয়ার ছিলেন। এটা তো তার দায়িত্বের মধ্য়ে পড়ে।
তবে অপর একটি সূত্র বলছে সেই রাতে সঞ্জয় বন্ধুকে নিয়ে বাইকﷺে চেপে বেরিয়েছিল। এরপর তারা সোনাগাছিতে যায়। সেখানে গিয়ে তাদের সঙ্গে বচসা হয়। এরপর সঞ্জয় আর তার বন্ধু চেতলার যৌনপল্লিতে যায়।
সেখানে এক যৌন কর্মীর সঙ্গে ভেত꧒রে চলে যায় তার বন্ধু। কিন্তু সঞ্জয় যায়নি। সে তার বাইকে চেপে বসেছিল। এরপর সঞ্জয় তার এক পরিচিত মহিলাকে একাধিকবার ফোন করে। তবে বার বার ভিডিয়ো কল করে নানা ধরনের যৌন কথাবার্তা বলার চেষ্টা করেছিল বলে খবর। এরপর ওই মহিলা বার বার ফোন কেটে দেন।
তবে চেতলা যাওয়ার পথেই রাস্তায় থাকা এক নারীকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেছিল সঞ্জয়। তাকেও সে টার্গেট করছিল বলে খবর। চেতলা থেকে বের হওয়ার প♉রে সঞ্জয় ফের মদ খায়। এরপর সে যায় আরজি করে𝓡। সিসি ক্যামেরায় সেই ছবি ধরাও পড়ে। কিন্তু তারপর কী হল?
সেটাই পুরো রহস্যময়। গোটা ঘটনায় নানা প্রশ্ন। সঞ্জয় কি একাই 🔴ছিল নাকি এর পেছনে আরও বড় রহস্য রয়েছে?
এদিকে সঞ্জয়ের পলিগ্রাফ টেস্ট হয়েছে। তবে কিছুদিন আগেই ধৃত সঞ্জয় দাবি করেছিল তিনি ‘নির্দোষ’। তিনি বলেছিলেন,'আমি কিছু করিনি'। সঞ্জয় রায়ের সেই দাবির পরই তার পলিগ্রাফ টেস্ট হয়। এদিকে ‘টাইমস অফ ইন্ডিয়ার’ খবর বলছে, এই লাই ডিটেক্টর টেস্টে বেশ কিছু ভুয়ো ও যুক্তিযুক্তভাবে মানা যাচ্ছে না এমন তথ্যও উঠে এসেছে। সূত্র দাবি করছে, ওই লাই ডিটেক্টর পরীক্ষার সময় সঞ্জয় রায় অস্থির ও উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন। সিবিআই নানান প্রমাণ সামনে রেখে সঞ্জয়কে ওই পরীক্ষায় প্রশ্ন করা শুরু করলে, সে নানান অজুহাত দিতে থাকে। দাবি করে, সে যখন সেমিনার হলে পৌঁছয়, তখন তরুণীকে মৃত অবস্থায় দেখে। এমনই তথ্য দাবি করা হয়েছে মিডিয়া রিপ𓆏োর্ট।