প্রাকৃতিক বিপর্যয়। আর তার জেরে একের পর এক মৃত্যুর খবর আসতেই থাকছে। অমরনাথে মেঘ–ভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছে ☂২৫টি পুণ্যার্থী শিবির। মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬। আর তার মধ্যে বাংলারও অনেকে আটকে রয়েছেন। আবার অনেকে অমরনাথের বিপর্যয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। অনেককে আবার খুঁজেও পাওয়া যাচ্ছে না। এই উদ্বেগজনক পরিস্থিতিতে কন্ট্রোল রুম খুলল নবান্ন। শোℱকপ্রকাশও করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ঠিক কী পরিস্থিতি অমরনাথে? স্থানীয় সূত্রে খবর, অমরনাথে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৬ হয়েছে বলে জম্মু ও কাশ্মীর প্রশাসন সূ💜ত্রে জানা গিয়েছে। এখনও অন্তত ৪০ জন নিখোঁজ বলে সূত্রের খবর। সুতরাং মৃতের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এখনও পর্যন্ত ছ’টি দল নামিয়েছে ভারতীয় সেনা। নামানো হয়ে𝄹ছে বায়ুসেনার হেলিকপ্টার। উদ্ধার করা তীর্থযাত্রীদের আনা হয়েছে পঞ্চতরণীর বেসক্যাম্পে।
ঠিক কী টুইট করেছেন মুখ্যমন্ত্রী? আজ শনিবার টুইট করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেনꦗ, ‘এই অমরনাথ বিপর্যয়ে আমি বিস্মিত এবং হতবাক। যাঁদের পরিবারে এই বিপর্যয় নেমে এসেছে তাঁদের প্রতি সমবেদনা রইল। যাঁরা আটকে পড়েছেন তাঁদের সহযোগিতা করা হচ্ছে। সবরকমভাবে রাজ্য সরকার পাশে রয়েছে। নবান্নে ২৪ ঘণ্টার জন্য কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। সেখানকার নম্বর ০৩৩–২২১৪৩৫২৬। যে পরিবারের লোকজন অমরনাথ গিয়েছেন, যাঁদের সঙ্গে পরিবারের ল🌠োকজন যোগাযোগ করতে পারছেন না, তাঁদের কী অবস্থা, ইত্যাদি জানানো হবে কন্ট্রোল রুম থেকে।’
ঠিক কী জানা যাচ্ছে? আজ, শনিবার দুপুর পর্যন্ত খবর মিলেছে, হাওড়ার একই পরিবারের তিনজন, ধূপগুড়ির ছজন, উল্টোডাঙার চারজন লেকটাউনের ন’জন আটকে রয়েছেন অমরনাথে। আবার অনেকের কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ🍷্ছে না। আর বারুইপুরের বাসিন্দা এমএসসি পড়ুয়া বর্ষা মুহুরি পরিবারের সঙ্গে অমরনাথ গিয়েছিলেন। সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।