বৃহস্পতিবারই তাঁর সিবিআই হেফাজত শেষ হয়েছে। আলিপুর বিশেষ স🅰িবিআই আদালতে ফের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন করেছিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। শুনানির পর স্কুল সার্ভিস কমিশনের প্রাক্তন উপদেষ্টা🐬কে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত জেলেই রাখার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। একই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এই দুর্নীতিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় থাকা প্রদীপ সিং ও প্রসন্নকুমার রায়কে।
বৃহস্পতিবার আদালতে জামিনের জন্য আবেদন করেন﷽ শান্তিপ্রসাদ। সেই আবেদন খারিজ করে দিয়েছে বিশেষ সিবিআই আদালত।
এ দিন শুন👍ানিতে সিবিআই বলে, এই মামলায় কোটি কোটি টাকার লেনদেনের প্রমাণ মিলেছে, টাকা নিয়ে অযোগ্য প্রার্থীদের চাকরি দিতেন শান্তিপ্রাসদ। সেই কাজে ‘মিডিলম্যানের’ ভূমিকায় ছিলেন প্রদীপ ও প্রসন্নকুমার। তাই তাদের ছাড়া উচিত নয়।
প্রসঙ্গত, গত ১০ আগস্ট শান্তিপ্রসাদকে গ্রেফতার করে সিবিআই। তার পর থেকে তিনি কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার হেফাজতে নিজাম প্যালেসেই ছিলেন। বৃহস্পতিবার তাঁর হেফাজতের মেয়াদ শেষ হলে ♉ফের তাঁকে আদালতে তোলা হয়। অন্য দিকে জেল হেফাজতে ছিলেন প্রদীপ ও প্রসন্ন।
সিবিআই আদালতে জানিয়👍েছে, প্রদীপের কম্পিউটার থেকে ‘অ𒈔যোগ্য’ প্রার্থীদের তালিকা পাওয়া গিয়েছে। সেই তালিকা পাঠানো হতো শান্তিপ্রসাদ ও অন্যান্য আধিকারিকদের কাছে। টাকা নিয়ে তাদের চাকরি দেওয়া হতো বলে আদালতে দাবি করেছে সিবিআই। এই তালিকায় থাকা, বেশ কয়েকজন চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে তারা যোগাযোগও করেছে বলে আদালতে সিবিআই জানিয়েছে।