অক্সিজেনের কৃত্রিম অভাব যাতে কেউ সৃষ্টি না করতে পারে, সেজন্য অনলাইনে নজরদারি চালানোর ব্যবস্থা নিতে উদ্যোগী হল রাজ্য সরকার। কোন হাসপাতালে কত পরিমাণ অক্সিজেন বা কনসেনট্রেটর সরবরাহ করা হল, কোথায় কতগুলোই বা মজুদ রয়েছে, কিংবা কোন হাস🎶পাতালে কত পরিমাণে অক্সিজেনের প্রয়োজন রয়েছে, এই সংক্রাไন্ত তথ্য এবার এক ক্লিকেই দেখতে পারবেন স্বাস্থ্যকর্তারা। হাতের মুঠোয় অক্সিজেনের তথ্য পাওয়ার জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করতে চলেছে স্বাস্থ্য দফতর।
স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানানো হয়েছে, রাজ্যের সব মেডিক্যাল কলেজের এমএসভিপি ও জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিককে কোন হাসপাতালে কত অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর বা সিলিন্ডার রয়েছে জানাতে হবে, তাছাড়া কৃত্রিম অক্সিজেনের চাহিদা বাড়ছে না কমছে তা যথেষ্ট কারণ দিয়ে জানাতে হবে। এইসব তথ্🎀য এই ওয়েবসাইটে যুক্ত করতে হবে।
প্রসঙ্গত, অক্সিজেনের চাহিদা মেটাতে প্রচুর ফাঁক♛া সিলিন্ডার ও অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর কিনেছে রাজ্য। এমনকী, বিদেশ থেকেও অক্সিজেন কনসেনট্রেটর এ 🧔রাজ্যে এসেছে। সেগুলো জেলার করোনা হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
স্বাস্থ্য আধিকারিকদের মত, রাজ্যের কোন করোনা হাসপাতালগুলোয় কত পরিমাণে এই অক্𓆏সিজেন যন্ত্র মজুত রয়েছে, সেই পরিসংখ্যান স্পষ্ট নয়। তথ্য না থাকার কার෴ণে গ্রামাঞ্চলের করোনা হাসপাতালে এই যন্ত্র পাঠানো সম্ভব হচ্ছে না।
সূত্রের খবর, সেই সমস্যা মেটাতেই রাজ্যের স্বাস্থ্য সচিব ওয়েবসাইট তৈর💧ি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সেই সংক্রান্ত নির্দেশও শীঘ্রই জারি করতে চলেছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর।