পাধ্যায় ১০ দিনের লক্ষ্যমাত্রা দিয়েছেন। তার মধ্যে শাক–সবজির দাম কমাতেই হবে। মুখ্যমন্ত্রীর এই নির্দেশের পর জরুরি ভিত্তিতে বাজারগুলিতে হানা দেওয়া শুরু করেছে টাস্ক ফোর্স। বুধবার বেশ কয়েকটি বাজারে হানা দেন তাঁরা। আর বৃহস্পতিবার মানিকতলা বাজারে হাজির হন টাস্ক ফোর্সের কর্তারা। তারপর নানা সবজির বাজারদর খতিয়ে দেখেন তাঁরা। ব্যবসᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚায়ীদের সঙ্গে বিস্তারিত কথা বলেন। অতিরিক্তি মুনাফার লোভে বেশি দামে শাক–সবজি বিক্রি করা না হয় বলে সতর্ক করেন তাঁরা।
প্রত্যেক জেলাতেও হানা দেওয়া হচ্ছে বলে খবর🌞 মিলেছে। শহরে জোরকদমে চলছে বাজারদর কমানোর কাজ। তার জন্য একপ্রকার ব্যবসায়ীদের হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে টাস্ক ফোর্সের পক্ষ থেকে। টাস্ক ফোর্সের প্রধান রবীন্দ্রনাথ কোলে কড়া ভাষায় এক ব্যবসায়ীকে বলেন, ‘দাম কমিয়ে সবজি বিক্রি করো। এত বেশি লাভ করো না। বুড়ো বয়সে লকআপে থাকলে ভাল লাগবে? কোনও কথা শুনতে চাই না। যেমন কিনবে তেমন বিক্রি করবে। অতিরিক্ত মুনাফা করো না। বারবার বলছি, এসব করো না। মানুষকে বিপদে ফেলা ভাল নয়𝐆।’
আরও পড়ুন: ‘তুই জয়ন্ত সিংকে না𝕴 ছাড়ালে গুলি করব’, মাঝরাতে হুমকি ফোন পেলেন দম🎃দমের সাংসদ
এই দু’দিন বিরাট দাম কমেছে সেটা বলা যাবে না। তবে কমার প্রবণতা দেখꦗা দিয়েছে। যা আগামী দিনে কমবে বলে মনে করছেন আমজনতা। এই বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ কোলের বক্তব্য, ‘কিছু জিনিসে পাইকারি ও খুচরো বাজারে অনেক পার্থক্য দেখা গিয়েছে। ঢ্যাঁড়শ পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৩২ থেকে ৩৪ টাকায়, আর এখানে বিক্রি হচ্ছ෴ে ৫০ টাকায়। আমরা বলেছি, এটা চলবে না। দাম কমাতে হবে। উচ্ছে, করোলাও যে দামে বিক্রি করা হচ্ছে সেটা কমানো যেতে পারে। আমরা আশাবাদী যে দাম কমে যাবে। সমস্ত জেলার বাজারেও পদক্ষেপ করা হচ্ছে। গোটা রাজ্যেই এই অভিযানের প্রভাব পড়বে।’
সবজির আকাশছোঁয়া মূল্যবৃদ্ধির জেরে বেজায় ক্ষুব্ধ হন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কারণ তাঁর কাছে অনেকের অভিযোগ আসতে শুরু করেছিল। তখনই তিনি পদক্ষেপ করেন। আর মুখ্যমন্ত্রীর কড়া নির্দেশের পর কাজ শুরু করল টাস্ক ফোর্স। পুলিশ নিয়ে টাস্ক ফোর্সের প্রতিনিধিরা বাজারে যাচ্ছেন। কলকাতা এবং গ্রামবাংলার বাজারগুলিতে হানা দিচ্ছেন। আল🌌ু–পেঁয়াজের আড়তদারদের সঙ্গে এবং অন্যান্য বিক্রেতাদের সঙ্গেও কথা বলছেন। এখান থেকেই দর নিয়ে অন্যান্য বাজারের সঙ্গে তুল্যমূল্য বিচার করছেন। চেপে ধরছেন যাঁরা বাড়তি দাম নিচ্ছেন। সুতরাং ১০ দিনে দাম কমবে বলে মনে করা হচ্ছে।