রাজ্যের অর্থনৈতিক করিডর নিয়ে এবার আশার কথা শোনালেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত🍬্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী সোমবার জানিয়েছেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি তিনটি অর্থনৈতিক করিডর গড়ে তোলা হবে।এবার জেনে নিন ঠিক কোথায় এই অর্থনৈতিক করিডর হবে?
মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ডানকুনি থেকে হলদিয়া, ডানকুনি থেকে কল্যাণী ও ডানকুনি থেকে রঘুনাথপুর পর্যন্ত এই অর্থনৈতিক করিডর গ🎶ড়ে তোলা হবে। ভবিষ্যতে আমরা পশ্চিমবঙ্গকে শুধু পূর্ব𒊎ভারতের প্রবেশদ্বার হিসাবে দেখতে চাই না। এই বাংলাকে গোটা বিশ্বের প্রবেশপথ হিসাবে দেখতে চাই। জানিয়েছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়।
বাংলায় শিল্প পরিস্থিতি নিয়ে নানা সময় নানা সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে সরকারকে। সিঙ্গুর থেকে টাটারা চলে যাওয়ার দায়ও একটা সময় তৃণমূলের ঘাড়েই পড়েছিল।🌟 এরপর দিন ক্রমশ এগিয়েছে। গোটা বাংলা জুড়ে শিল্পের জোয়ার কতটা এসেছে তা নিয়ে বিরোধীরা নানা সময় নানা কটাক্ষ করেন। রাজ্য থেকে হাজার হাজার বেকার যুবক যুবতী কাজের খোঁজে চলে গিয়েছেন ভিন রাজ্য়ে। আর তাঁরা রাজ্যে ফিরতে চাননি। মূলত রাজ্যে কাজকর্ম না থাকার জেরেই তাঁরা চলে গিয়েছিলেন অন্যত্র। এনিয়ে নানা প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে রাজ্য সরকারকে। তবে এবার অর্থনৈতিক করিডর নিয়ে আশার কথা শোন𒅌ালেন বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী।
তিনি জানিয়েছেন, রাজ্যের তিনটি অর্থনৈতিক করিডর তৈরি হবে। তাঁর সংযোজন, ডানকুনি থেকে হলদিয়া, ডানকুনি থেকে কল্যাণী ও ডানকুনি থেকে রঘুনাথপুর পর্যন্ত এই অর্থনৈতিক করিডর গড়ে তোলা হবে। ভবিষ্যতে আমরা পশ্চিমবঙ্গকে শুধু পূর্বভারতের প্রবেশদ্বার হিসাবে দেখতে চাই না। এই বাংলাকে গোটা বিশ্বের প্রবেশপথ হিসাবে দেখতে চাই। মূলত রাজ্যের আর্থ সামাজিক উন্নতির ক্ষেত্রে নয়া দিশা দেখালেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু প্রশ💟্ন উঠছে এই স্বপ্ন কি কোনওদিন বাস্তবায়িত হবে? তৃণমূল রাজ্য়ে এতগুলো বছর ক্ষমতায় রয়েছে। এক দশক পেরিয়ে গিয়েছে ক্ষমতার। তারপরেও রাজ্যে যে বিরাট বিনিয়োগ হয়েছে, শিল্প কারখানা হয়েছে এমনটা মনে করেন না বিরোধীরা।