আজ ২১ জুলাই। তৃণমূল কংগ্রেসের মেগা ইভিন্ট ‘শহিদ দিবস’। তার জেরে উত্তর থেকে দক্ষিণ কলকাতা এবং কোচবিহার থেকে কাকদ্বীপ—আজ, শুক্রবার বাংলার সব রাস্তা এসে মিলবে মধ্য কলকাতার ধর্মতলায়। ইতিমধ্যেই গ্রাম থেকে শহর—সর্বত্র শহিদ দিবসের প্রস্তুতিতে পোস্টার–ব্যানারে ছয়লাপ। আজকের মঞ্চ থেকেই ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচ🌃নের বার্তা দেবেন তিনি বলে খবর। আবার পঞ্চায়েত নির্বাচনে দারুণ সাফল্য পেয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। তাই এখন তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী–সমর্থকদের উৎসাহ উদ্দীপনা চ🔯রমে উঠেছে। এই আবহে আজ, সকালে টুইট করলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
এদিকে একুশের মঞ্চ থেকেই শোনা যাবে ২০২৪ সালের শপথ নেওয়ার কথা বলবেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এমনকী আগামী লোকসভা নির্বাচনের আগে এটাই শেষ শহিদ সমাবেশ বলে আপামর জনগণ, কর্মী–সমর্থক এবং নেতাদের বার্তাꦯ দেবেন তিনি। সেট🀅া দুপুরবেলায়। কিন্তু সকালে একটি টুইট করেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে নিজের শপথ বার্তা দিয়েছেন তিনি। একুশে জুলাই ১৯৯৩ সালে যা ঘটেছিল তার একটা আভাস দিয়েছেন অভিষেক। কিছুক্ষণ পরই তিনি ধর্মতলার শহিদ সমাবেশের মঞ্চে হাজির হবেন। আর বক্তব্য রাখবেন আগামীর উদ্দেশে। তার আগে টুইট করলেন।
অন্যদিকে পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। নরেন্দ্র মোদীর সরকারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে নিজেদের তৈরি করার মন্ত্র নিয়ে ফিরতে চান তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা–কর্মীরা। পঞ্চায়ে﷽ত নির্বাচনে জয়ের পর ২১ জুলাই বিজয় উৎসব পালন করার কথা ছিল। কিন্তু প্রচুর দলীয় কর্মীর প্রাণ গিয়েছে। তাই এই দিনটিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শ্রদ্ধা দিবস হিসেবে পালন করার কথা বলেছেন। মমতা বন্দোপাধ্যায় ছাড়াও বক্তব্য রাখবেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্ꦺপাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, যুবনেত্রী সায়নী ঘোষ, রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সীর মতো শীর্ষ নেতারা। আর সভার শেষ বক্তা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আরও পড়ুন: একুশে জুলাইয়ের সমাবেশে দুটি শহিদ বেদী কেন? নেত♈্রীর নির্দেশে সবটাই প্রস্তু🥀ত
ঠিক কী লিখেছেন অভিষেক? আজ সকাল ১০টায় একটি টুইট করেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। সেখানে তিনি শপথ বার্তা 🍷দিলেন। আজ, শুক্রবার সকালে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় টুইটে লেখেন, ‘শহিদ দিবস আমাদের হৃদয়ে অগণিত আবেগকে জাগিয়ে তোলে। আজ বাংলার সেই ১৩ জন বীর শহিদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। যাঁরা অত্যাচারী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং গণতন্ত্রকে বাঁচিয়ে রাখতে জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। এঁদের থেকেই অনুপ্রাণিত হয়ে আমি ন্যায়সঙ্গত সমাজ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাব।’