এনজেপি থেকে 👍হাওড়া ফেরার পথে প্রথম দিনেই মোহভঙ্গ হল বন্দে ভারতের যাত্রীদের একাংশের। খাবার ও যাত্রী সুরক্ষা নিয়ে ভুরি ভুরি অভিযোগ তাঁদের। হাওড়াতে নেমেই সংবাদ মাধ্যমের সামনে ক্ষোভ উগরে দিলেন যাত্রীদের অনেকেই। অনেকেই প্রত্যাশা করেছিলেন হয়তো একেবারে রাজকীয় পরিꦦষেবা পাওয়া যাবে। কিন্তু তাঁদের অনেকেই আশাহত হয়েছেন।
এদিকে এনজেপিতে যাওয়ার যে ট্রেন সেটি তুলনায় অনেকটাই পরিচ্ছন্ন ছিল বলে দাবি করেছিলেন যাত্রীদের একাংশ। তেমনটাই শোনা গিয়েছিল অন্যান্য় যাত্রীদের মুখে। কিন্তু এনজেপি থেকে রাতে যে ট্রেনটি হাওড়൲ায় এসে পৌঁছয় সেখানকার যাত্রীরা একেবারে ক্ষোভ উগরে দেন।
তাঁদের একাংশের দাবি, কেক দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তা দেওয়া হয়নি। ডাবের💮 জল দেওয়ার কথা ছিল। তা পাওয়া যায়নি। রসগোল্লাও দিল না। এমনটা হওয়ার কথা ছিল না। একাধিক যাত্রী বলেন, প্রিমিয়াম ট্র🧜েন হিসাবে যেটা আশা করেছিলাম সেটা হল না। পরিষেবাও দেরি করে মিলেছে। এটা একেবারেই প্রত্য়াশিত নয়।
এদিকে একাধিক যাত্রী দাবি করেন, বিনা টিকি🌠টের যাত্রীও উঠে পড়েছিলেন ট্রেনে। রেলপুলিশের সঙ্গে তাদের সমঝোতা হয়েছে বলে দাবি করেছেন যাত্রীদের একাংশ। এখানেই প্রশ্ন, বন্দে ভারতে বিনা টিকিটের যাত্রী উঠলেন কীভাবে?
এদিনই ছিল প্রথম দিনের ট্রেন। ৩০ ডিসেম্বরই এই ট্রেনের উদ্বোধন করেছিলেন প্রধাꦯনমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এরপর এদিন সকালে প্রথম ট্রেন যায় এনজেপিতে। বেলাতে সেই ট্রেন ছাড়ে এনজেপি থেকে।ღ আর ফেরার ট্রেনে পরিষেবা নিয়ে নানা ক্ষোভ যাত্রীদের মধ্যে।
যাত্রীদের একাংশেরꦦ দাবি, ঠান্ডা খাবার দেওয়া হয়েছে। অনেক খাবারের মান ঠিকঠাক ছিল না। খাবার চেয়ে নিতে𝐆 হয়েছে। পরিষেবা ঠিকঠাক ছিল না। এমনকী বাথরুমের গন্ধ ট্রেনের কামরার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছিল বলে অভিযোগ এক যাত্রীর।
এক যাত্রী সংবাদমাধ্যমের সামনে জানিয়েছেন, শতাব্দীর থেক💙েও পরিষেবা খারাপ। এত টাকার টিকিট তবুও নানা সমস্যা। খাবারের মান একেবারেই ভালো নয়।
তবে সকলেরই যে এমন খারাপ অভিজ্ঞতা হয়েছে এমনটা নয়। অনেকেই আশা করছেন ছোটখাটো যে সমস্য়াগুলি রয়েছে তা দ্রুত কাটিয়ে উঠবে রেল কর্তৃপক্ষ। এই ট্রেনকে ঘিরে বাস্তবি👍কই নতুন আশায় দিন গুনছেন যাত্রীদের অনেকেই। এই ট্রেনের পরিষেবা আরও উন্নত হোক এটাই চাইছেন তাঁরা।
তবে আইআরসিটিসির তরফে একটি🥂 সংবাদমাধ্যমকে জানানো হয়েছে, কোথায় কী সমস্যা হয়েছিল তা খতিয়ে দেখা ⛎হবে।