মঞ্চে তখন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তাঁর একপাশে সুকান্ত মজুমদার। অপর পাশে রাজ্য়ের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেই মঞ্চে🐭 কার্যত আগুন ঝড়ালেন মিঠুন চক্রবর্তী।
একের পর এক জ্বালাময়ী বাক্য ছুঁড়ে দিলেন তিনি। বিজেপি কর্মীদের চাঙা করতে তিনি কার্যত ভোকাল টনিক খাওয়ালেন। সেই সঙ্গেই মিঠুন বলেন, ছবি নিয়ে কিছু বলব না। আজ সদস্যতা নিয়ে বলব। আমি ৩৭ দিন সামনে থেকে প্রচাꦿর করছি মুড়ি গুড় খেয়ে। কিন্তু লাভ কী! আপনারা বলুন আমরা ১ কোটি সদস্য করতে পারব? যদি পারি তবে বলছি ২৬এর মসনদ আমাদের। অমিত শাহের সামনে আমিও কথা দিচ্ছি।&nbsꦯp;
সেই সঙ্গেই বিজেপি কর্মীদের তিনি সতর্ক করে দেন। তিনি বলেন, টাকা দেখে বিজেপি করবেন না। দরকার হলে তৃণমূলে চলে যান। হাতজোড় করে বলেন তিনি। হিন্দু ভোটারদের ভোট দিতে না দিলে আগামী ভোটে আমরাও ওদের ভোট দিতে দেব না। এরপর তিনি বলেন, ৬৮ সালের মিঠুনকে চিনে নেবেন। মাসে ৩০ দিনের মধ্যে ১০দিন দলের কাজ করব। প্রয়োজনে আরও বেশি। বুথে বুথে আমাদের ম𒉰েরে তাড়িয়ে দেবে কেন? আমরাও ছাড়ব না এবার। মারুক ওরা। প্রতি বুথে যাব এবার। কার্যত তৃণমূলকে নিশানা করে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলেন মিঠুন।
একেবারে জ্বালাময়ী মিঠুন। তিনি বলেন, আমাদের এমন কর্মী চাই যে সামনে🔯 থেকে লড়বে। এমন কর্মকর্তা চাই যে বলবে মার তোর কাছে কতগুলি আছে। তিনি বলেন গত নির্বাচনে বিজেপির ফলাফলে দুঃখ পেয়েছি। এমন কর্মকর্তা চাই যাঁরা সামনে এসে লড়াই করবেন।
মিঠুন বলেন, আমাদের এমন কর্মী চাই যে বলবে মার তোর কাছে কতগুলি আছে। কুছ ভি করেঙ্গে কুছ ভি। তিনি বলেন, আমাদের গাছের একটা ফল তুল🔯লে আমরা তোমাদেꦐর গাছের চারটে ফল তুলে দেব। এটা সত্যি। নয়তো আমরা জিততে পারব না।
সম্প্রতি দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পেয়েছেন মিঠুন চক্রবর্তী। বিজেপির সভায় মিঠুনকে বিশেষ সম্মান জানানো হয়। মিঠুন বলেন, অনেকে বলেন আমি সামনে আসি। এর আগে মুড়ি গুড় খেয়ে ৩৭ দিন প্রচার করেছি। কিন্তু ফলাফলে খুব দুঃখ পেয়েছি। সুকান্তদা বলছেন আর ৩ শতাংশ ভোট পেলেই জিতব আমরা। আপানাদের কাছে প্রতিশ্রু🔥তি চাই। তাহলেই সামনে আসব আমি। আমরা কি ১ কোটি সদস্য করতে পারব? তাহলে আমিও কথা দিলাম ২০২৬ সালে মসনদ আমাদের হবে, তার জন্য যা করতে হয়, সব করতে পারি।