তিলজলাকাণ্ডে কেন্দ্রীয় শিশুসুরক্ষা কমিশনকে রাজ্যে আসতে নিষেধ করে বিতর্কে জড়ালো রাজ্য শিশুসুরক্ষা কমিশন। এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে রাজ্যের কাছে রিপোর্ট চেয়েছিল কেন্দ্রীয় শিশুসুরক্ষা কমিশন। রাজ্যের তরফে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। যে চিঠিতে সরাসরি কেন্দ্রীয় শিশুসুরক্ষা কꦐমিশনের প্রতিনিধিকে আসতে না করা হয়েছে। তাতেই ক্ষুব্ধ কমিশনের চেয়ারপার্সন প্রিয়াঙ্ক কানুনগো প্রশ্ন তুলেছেন, 'পশ্চিমবঙ্গ সরকার কী লুকোতে চায়?'
তিলজলায় সাত বছরের শিশুকন্যাকে যৌন নির্যাতন করে খুন করার ঘটনায় গত সোমবার উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল কে✨ন্দ্রীয় শিশুসুরক্ষা কমিশন। এই ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে কমিশন মুখ্যসচিব ও রাজ্য পুলিশের ডিজিকে নোটিস পাঠিয়ে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রিপোর্ট জমা দিতে বলে।
বৃহস্পতিবার রাজ্য শিশুসুরক্ষা কমিশনের পক্ষ থেকে একটি চিঠি দেওয়া হয় কেন্দ্রীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনে। সেখানে কেন্দ্রের এই উদ্বেগকে প্রশংসা করে রাজ্যের শিশুসুরক্ষা কমিশনের চেয়ারপার্সন সুদেষ্ণা রায় জানান, রাজ্য কমিশন কী কী পদক্ষেপ করেছে। তিনি চিঠিতে জানান, ঘটনার পর তিনি নিজে শিশুটির বাড়িতে গিয়েছেন। তিনি আশ্বাস দেন, অভিযুক্তের যাতে কঠোর শাস্তি হয় তার জন্য পদক্ষেপ করবে রা🍌জ্য সরকার। কিন্তু বিতর্ক তৈরি হয়েছে শেষ লাইন নিꩵয়ে, যে লাইনে লেখা হয়েছে এর জন্য রাজ্য আসার (কেন্দ্রীয় শিশুসুরক্ষা কমিশনের) কোনও প্রয়োজন নেই, রাজ্য কমিশনই নজদারি রাখছে।
(পড়তে পারেন: সাবধান! আনফিট গাড়ি🐷 রাস্তায় নামালেই কড়া ব্যবস্থা নেবে পরিবহণ দফতর)
এর প্রতিবাদ জানিয়ে প্রিয়াঙ্ক বলেছেন,'পশ্চিমবঙ্💫গ সরকার ঠিক কী লুকোতে চায়? আমাদের বাংলা সফরে ওরা কখনও খু𒁏শি ছিল না। কিন্তু এ বার তো ওরা আমাদের সরাসরি বাধা দিচ্ছে! রাজ্যে শিশুদের অবস্থা কতটা শোচনীয়, তা এর থেকেই বোঝা যায়। আমরা যাবই।'
তবে কি তিলজলা কাণ্ডে ꧟প্রতিন🔯িধি দল পাঠাবে কেন্দ্রীয় শিশুসুরক্ষা কমিশন? চেয়ারপার্সনের কথায় তেমনই ইঙ্গিত।