আরজিকর কাণ্ডে সিবিআইয়ের জন্য রবিবার পর্যন্ত অপেক্ষা করার কথা বলেছেন বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী। তার মধ্যে এই ঘটনার কিনারা না হলে সিবিআইয়ের হাতে তদন্ত তুলে দেওয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি। কিন্তু আন্দোলনকা♚রী ডাক্তারি পড়ুয়াদের দাবি, কেন রবিবার পর্যন্ত অপেক্ষা? কেন এখনই এই তদন্তভার সিবিআইয়ে﷽র হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে না?
আন্দোলনকারীরা পড়ুয়াদেꦏর একাংশের দাবি, একজনের পক্ষে এই কাজ করা সম্ভব নয়। নিরপেক্ষ তদন্ত চাই। বিচারবিভাগীয় তদন্তের দাবি করছি। এতদিন ধরেই এই দাবি ত🍬ুলছিলেন আন্দোলনকারীরা। এদিকে মুখ্য়মন্ত্রী এই ঘটনার তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিতে সম্মত হয়েছেন। রবিবার মধ্যে কূলকিনারা না হলে এই তদন্ত সিবিআইয়ের হাতে দেওয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি।
এখানেই আন্দোলনকারী ডাক্তারি পড়ুয়াদের একাংশের দাবি, এতদিন সময় লাগবে কেন? কেন রবিবার পর্💙যন্ত অপেক্ষা করার কথা বলছেন? কেন তার আগে সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে না? প্রশ্ন আন্দোলনকারীদের।&nbsܫp;
এদিকে সোমবারই নির্যাতিতার বাড়িতে গিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। কলকা🍒তার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলও গিয়েছিলেন। এর আগেও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্𒐪যোপাধ্যায় পরিবারের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলেন। সেই সময় তিনি জানিয়েছিলেন, প্রয়োজনে সিবিআইকে দিয়ে এই মামলার তদন্ত করাতে তাঁর কোনও আপত্তি নেই। এদিন ফের বললেন, 'আদালতে ফাঁসির দাবি জানাব।'
মমতা বলেন, 'পুলিশ ছিল, সবাই ছিল। তারপরও কী করে এই ঘটনা ঘটল বুঝতে পারছি না।' তদন্তে সবথেকে ভালো পুলিশ আধিকারিককে নিয়োগ করা হয়েছে বলে দাবি মমতার। মমতা মন্তব্য করেন, 'হয়তো ꦅভিতরেরই কেউ আছে এই ঘটনায়। নির্যাতিতার পরিবার সেটাই অভিযোগ করছে।' মমতা বলেন, 'যেই জড়িত থাক না কেন, তাকে শাস্তি পেতে হবে। ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টে আমরা ফাঁসির দাবি জানাব। হাসপাতালে অতজন নার্স, ওখানে সিকিউরিটি ছিল, তাও কী করে এমন ঘটনা ঘটল ভেবে পাচ্ছি না। যে প্রথম পরিবারকে ফোন করেছিল, তাকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।'
মমতা বলেন, কিছু লোক এখনও সামাজিক অবক্ষয়ের মধ্য়ে রয়েছে। আমি আশ্চর্য হচ্ছি ওখানে নার্সরা ছিলেন। সিকিউরিটি ছিল। কী করে এই ঘটনা হল বুঝতে পারছি না। বাবা মা বলছেꦐ ওদের ভেতরের কেউ আছে। যিনি ফোন করেছিলেন প্রথম বাড়িতে তাকে ডেকেও ফোন করবে।
তবে আন্দোলনকারীদের দাবি, হোয়াই রবিবার? আগে কেন নয়? এত দেরি কেন? বিরোধীদের দাবি, ধামাচাপা দেওয়ার জন্য সময় নেওয়া হচ্ছে।
পুলিশ𝓀 কমিশনার জানিয়েছেন, আগামী চার পাঁচদিনের মধ্য়ে কেউ জড়িত থাকলে আমরা তাদের গ্রেফতার করত𝕴ে পারব।