অঙ্ক ও পরিসংখ্যানবিদ্যায় ১০০-এ ১০০। পদার্থবিদ্যাতেও তাই। ইংরাজিরಌ মতো বিষয়েও ৯৭ নম্বর। এমনই ব💮াঁধিয়ে রাখার মতো মার্কশিট ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়।
কিন্তু সত্যি বলতে, পরিশ্রমী ও মেধাবী পড়ুয়ারা তো এমনই নম্বর পান। এটাই কেন ভাইরাল হচ্ছে? তার জন্য আপনাকে জানতে হ𓄧বে, এই মার্কশিটের 🔥পেছনের কাহিনী।
এক গর্বিত বাবার গল্প
মার্কশিটটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন বিবেক আরোরা নামের এক লিঙ্কডইন ব্যবহারকারী। তিনি জানান, মহারাষ্ট্রের অকোলা থেকে একটি অটোয় উঠেছিলেন তিনি। সেই সময়েই কথায় কথায় অটোচালক জানান, তাঁর ছেলের দ্বাদশের রেজাল্ট বের হয়েছে। বিবেককে 🌌নিজের ফোন থেকে ছেলের মার্কশিটটি খুলে দেখান ওই অটোচালক।
মার্কশিট দেখেই চমকে ওঠেন ওই যাℱত্রী। প্রায়🅰 সবেতেই ১০০ নম্বর। সবচেয়ে কম নম্বরই ৯৭!
অটোচালকের অনুমতি নিয়ে তাঁর ফোনেই মার্ক🃏শিটটি খোলা অবস্থায় একটি ছবি তুলে রাখেন তিনি। তারপর তা লিঙ্কডইনে শেয়ার করতেই ভাইরাল হয়ে যায়।
ইচ্ছাশক্তিই আসল
মহারাষ্ট্রে অটোচালক✤দের আয় মন্দ নয়। অনেক বেসরকারি চাকরির তুলনায়ও তাঁদের রোজগার বেশি। কিন্তু এক্ষেত্রে লক্ষ্যণীয় অন্য কিছু। এক সাধারণ পরিবারের সন্তান হয়েও গারুদ সচিন বালু নামের ওই পড়ুয়া যেভাবে দুর্দান্ত রেজাল্ট করেছেন, তা অভাবনীয়।
সেই সঙ্গে এক গর্বিত পিতার আবেগও জড়িয়ে। পরিশ্রম করে ছেলেকে পড়াশোনা করানো সার্থক 💯হয়েছে তাঁর। আর সেই কার🦄ণেই ভাইরাল হয়েছে এই পোস্ট।
আপনার এই সত্য কাহিনীটা কেমন লাগল? শেয়ার করুন আপনার এমন কোনও বন্ধুর সঙ্গে, যাঁকে আপনি অনুপ্রেরণা দি🧜তে চান।