ন্যাশনাল মেডি𝔉ক্যাল কমিশনের (NMC) এই বছর NEET-Super Speciality Exam (NEET-SS) 2024 পরিচালনা না করার সিদ্ধান্তে হস্তক্ষেপ করতে অস্বীকার করল সুপ্রিম কোর্ট।
প্রধান বিচারপতি ধনঞ্জয় ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা ও বিচ🧔ারপতি মনোজ মিশ্রকে নিয়ে গঠিত বেঞ্চ জানিয়েছে, এনএমসির দেওয়া তথ্য বলছে, নিট-এসএস পরীক্ষার্থীদের অন্তত ৪০ শতাংশই সাম্প্রতিকতম স্নাতক ব্যাচ থেকে এসেছেন।
আদালতের পর্যবেক্ষণ, যে আবেদনকারীরা এর আগে নিট-এসএস পরীক্ষা নিয়েছেন, তাঁদের অযথা ক্ষতি𝓡 হবে না যদি পরীক্ষা আগামী বছর পিছিয়ে দেওয়া হয়।
তবে, এটি উল্লেখ করেছে যে এই বছর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলে ২০২১ সালের স্নাতকোত্তর ব্যাচের শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্থ হবে, যারা কেবল ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে তাদের কোর্স শেষ করতে চলেছে, তাদের উ🐷পস্থিত হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করে।
সুপ্রিম💛 কোর্টের বেঞ্চ বলেছে যে এনএমসির সিদ্ধান্ত ‘মোটামুটি ন্যায়সঙ্গত’ এবং এটিকে ‘স্বেচ্ছাচারী’ হিসাবে বিবেচনা করা যায় না।
একই সঙ্গে, আদালত এনএমসিকে অবিলম্বে NEET-SS 2024 পরীক্ষার সময়সূচি নির্ধারণের জন্য আবেদনকারীদে🐻র অনুরোধ গ্রহণ করেছে।
২০২৫ সালের♏ জানুয়ারিতে স্নাতকোত্তর কোর্স শেষ করা পড়ুয়ার সংখ্যা বিবেচনায় নিয়ে ৩০ দিনের মধ্যে তফসিল ঘোষণার নির্দেশ দিয়েছে বেঞ্চ।
পাশাপাশি ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে♓র তিন মাসের মধ্যে পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশ দিয🌸়েছে বেঞ্চ।
২০২৪ সালে এনইই🐟টি-এসএস না করার এনএমসির সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে ১🏅৩ জন চিকিৎসক সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন।
এনএমসি ২০২১ শিক্ষꦿাবর্ষে NEET-PG পরীক্ষার মাধ্যমে এমডি, এমএস এবং ডিএমবি কোর্সের জন্য বিলম্বিত ভর্তির কারণে NEET-SS 2024 পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তকে ন্যায়সঙ্গত করেছে।
কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে বিলম্বিত এই ভর্তিগুলি ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের মে মাসের মধ্যে ঘটেছিল, যার ফলে কোর্স সমাপ্তি ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে ঠেলে দেওয়া হয়ে🍌ছিল। এই পড়ুয়াদের জায়গা করে দিতে এনএমসি NEET-SS 2024 পরীক্ষা স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আবেদনকারীদের পক্ষে আইনজীবী রশ্মি নন্দকুমার যুক্তি দিয়েছিলেন যে সুপার স্পেশালিটি কোর্সে যোগদানকারী মাত্র ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী সাম্প্রতিকতম পিজি ব্যাচ থেকে এসেছে। অতএব,🧜 এই বছর NEET-SS বাতিল করার সিদ্ধান্তটি স্বেচ্ছাচারী ছিল, কারণ এটি বাকি ৬০ শতাংশ পড়ুয়াকে তাঁদের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করবে।
এনএমসির পক্ষ থেকে সিনিয়র অ্যাডভোকেট গৌরব শর্মা পাল্টা যুক্তি দিয়েছিলেন যে এই বছর এনইইটি-এসএস পরিচালনা করার ফলে ২০২১ সালের পিজি ব্যাচের শিক্ষার্থ🅠ীরা পরীক্ষায় বসার সুযোগ হারাবে।
পরীক্ষায় বিলম্ব আবেদনকারীদের কিছুটা অসুবিধার কারণ হতে পারে বলে স্বীকার করে বেঞ্চ জ🌊োর দিয়েছিল যে এনএমসি দ্বারা হাইলাইট করা বৃহত্তর উদ্বেগের বিরুদ্ধে এই অসুবিধার ভারসাম্য বজায় রাꩲখতে হবে।