আরও একটি হাফসেঞ্চুরি করে ফেললেন রোহিত শর্মা♊। এই নিয়ে এশিয়া কাপে টানা তিন ম্যাচে হাফসেঞ্চুরি করলেন ভারত অধিনায়ক। মঙ্গলবার শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধেও হাফসেঞ্চুরি করেন হিটম্যান। ৪৪তম বলে চার হাঁকিয়ে নিজের অর্ধশতরান পূরণ করেন রোহিত। হাফসেঞ্চুরি করতে রোহিত মারেন ২টি ছক্কা এবং সাতটি চার।
এই নিয়ে এশিয়া কাপে ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি হাফসেঞ্চুরি করার রেকর্ড গড়ে ফেললেন রোহিত শর্মা। তিনি এই মহাদেশীয় টুর্নামেন্টে মোট ১০টি হাফসেঞ্চুরি করে ফেলেছেন। এদিন তিনি ছাপিয়ে গেলেন সচিন তেন্ডুলকরের নজিরও। সচিনের এশিয়া কাপে ৯টি হাফসেঞ্চুরির রেকর্ড ছিল। ভারতীয়দের মধ্যে যা এতদিন সর্বোচ্চ ছিল। এর ঠিক আগের ম্যাচেই পাকিস্তানের বির🐽ু🅠দ্ধে রোহিত হাফসেঞ্চুরি করে সচিনের রেকর্ড স্পর্শ করেছিলেন। আর মঙ্গলবার শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে আরও একটি অর্ধশতরান করে তিনি ছাপিয়ে গেলেন ভারতের কিংবদন্তিকে। ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে এশিয়া কাপে রোহিতের হাফসেঞ্চুরির সংখ্যা এখন সর্বোচ্চ।
এশিয়া কা🗹পে সব দেশ মিলিয়ে সবচেয়ে বেশি হাফসেঞ্চুরির নজির রয়েছে শ্রীলঙ্কার কুমার সাঙ্গাকারার। তাঁর মোট ১২টি হাফসেঞ্চুরি রয়েছে। এছাড়া শ্রীলঙ্কার সনৎ জয়সূর্য এশিয়া কাপে সচিনের মতোই ৯টি হাফসেঞ্চুরি করেছেন। তাঁকেও এদিন টপকে গিয়েছেন রোহিত। এখন সাঙ্গাকারার ১২টি হাফসে👍ঞ্চুরির রেকর্ড রোহিত ছুঁতে পারেন কিনা, সেটাই দেখার!
আরও পড়ুন: ভারতের কাছে হেরে বাবরদের লজ্জায় মু൩খ পুড়তেই, সফর𒀰সূচির অজুহাত প্রকাশ পাক প্রাক্তনীর
পাশাপাশি বিশ্বের ১৫তম ক্রিকেটার হিসেবে এক দিনের ক্রিকেটে ১০ হাজার রানও এদিন পূর্ণ করলেন রোহিত শর্মা। তাঁর আগে ভারতের পাঁচ ক্রিকেটারের এই কৃতিত্ব রয়েছে।♛ শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে খেলতে নামার আগে এই মাইলফলক স্পর্শ করতে ২২ রান বাকি ছিল তাঁর। এ দিন ছকꦓ্কা মেরে নতুন মাইলফলকে পৌঁছলেন তিনি। ২৪৮তম ম্যাচে ১০ হাজার রান পূর্ণ হল রোহিতের। এর আগে ভারতের যে পাঁচ ব্যাটার এই কৃতিত্ব অর্জন করেছেন, তাঁরা হলেন সচিন তেন্ডুলকর, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, রাহুল দ্রাবিড়, বিরাট কোহলি এবং মহেন্দ্র সিং ধোনি।
শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে রোহিতের হাফসেঞ্চুরি ছাড়া সেভাবে কেউ ব্যাট করতে পারেননি। রোহিত শেষ পর্যন্ত ৪৮ বলে ৫৩ করে আউট হন। এছাড়া কেএল রাহুল ৩৯ (৪৪ বল) এবং ইশান কিষান ৩৩ রান (৬১ বল) করেছেন। বাকিদের হাল তথৈবচ। দুনিথ ওয়েলালাগের (৫ উইকেট) এবং চরিথ 🐭আসালঙ্কার (৪ ܫউইকেট) দাপটে ভারতের ব্যাটাররা একেবারে গুঁড়িয়ে যান। পরপর তিন দিন ধরে ম্যাচ খেলার ক্লান্তি ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্য স্পষ্ট ভাবে ধরা পড়েছিল।