শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির বড় ছেলে আকাশ আম্বানি সম্প্রতি একটি আইপিএল ম্যাচ চলাকালীন অদ্ভূত ঘটনার মুখোমুখি হয়েছে। তাঁর সঙ্গে সেলফি তোলার অনুরোধ জানিয়েছিলেন একজন ভক্ত। তিনি ফোন চাইতেই, একসঙ্গে অনেকে মিলে ফোন ছুঁড়ে দ🍸েন। যেটা অপ্রত্যাশিত ছিল আকাশের জন্য। প্রথমে তিনি একটু ঘাবড়েই যান। পরে অবশ্য হাসিমুখে সেলফি তোলেন। এই ভিডিয়ো নেটপাড়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। সকলে আকাশ আম্বানির নম্র ব্যবহারে মুগ্ধ হয়েছেন। তাঁকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন নেটিজেনরা।
ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে যে, আকাশ আম্বানি সেলফি তোলার জন্য এক ভক্তকে ফোন দেওয়ার ইশারা করছেন। ꦅতবে বাড়তি উৎসাহ নিয়ে একই সঙ্গে দুই ভক্ত মিলে ফোন ছুঁড়ে দেন আকাশ আম্বানিকে। তবে চেষ্টা করেও আকাশ একটি ফোনই ধরতে পারেন। অন্য ফোনটি পড়ে যায়। যেই ফোনটি আকাশ ধরতে পেরেছিলেন, সেটিতে সেলফি তোলেন। এবং কার ফোন জানতে চেয়ে, তাঁকে ফোন ফেরৎ দেন। ক্লিপটির শেষের দিকে, ভক্তদের তাঁকে অভিনন্দন জানাতে শোনা যায়।
এই পোস্টের পর এক নেটিজেন লিখেছেন, ‘আকাশ এমনই একজন বিনয়ী মানুষ। আকাশ আম্বানি খুব দয়ালু এবং আমরা সবাই আপনাকে অনেক ভালোবাসি। আপনার প্রকৃতি সত্যিই ভালো এবং যত্নশীল। আপনি বিশ্বের সেরা স্বামী এবং বাবা।’ আর একজন যোগ করেছেন, ‘মোবাইলটির দাম কত কোটি ট🗹াকা, ভাবুন বস।’ অন্যজন লিখেছেন, ‘ভীষণই বিনয়ী।’
আরও পড়ুন: হার্দিককে নিয়ে ক্ষোভ, নাকি বিদেশি নির্বাচনে ভুল- কোন কারণে এখনও নড়বড়🌌ে পারফরম্যান্স MI-এর
এদিকে ২০২৪ আইপিএলে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের পারফরম্যান্স গোড়া থেকেই খারাপ। হারের হ্যাটট্রিক দিয়ে ২০২৪ আইপিএল অভিযান শুরু করেছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। তবে মরশুমের চতুর্থ ম্যাচে তারা জয়ে ফেরে। এর পরের ম্যাচেও জিতে, আশা জাগিয়েছিল হার্দিক পান্ডিয়ার দল। কিন্তু তার পর ফের হার। এখনও পর্যন্ত মুম্বই ইন্ডিয়ান্স এই আইপিএলে আট ম্যাচ খেলেছে, তার মধ্যে পাঁচটিতেই হেরে বসে রয়েছে। মাত্র তিনটি ম্যাচ জিতেছে। একেবারেই ভালো অবস্থানে নেই হার্দিকরা। তাদের প্লে-অফে ওঠার আশা কার্যত তলানিতে। তাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল, দলের প্লেয়ারদের মধ্যে ধারাবাহিকতার অভাব। সেই সঙ্গে কোথাও গিয়ে টিম স্পিরিটেরও ঘাটতি দ🍸েখা যাচ্ছে।
রোহিত শর্মার পরিবর্তে হার্দিক পান্ডিয়াকে অধিনায়ক করার সিদ্ধান্তটি দলের প্লেয়াররা অনেꩲকেই মেনে নিতে পারেননি। যার ফলে এবার মুম্বই ইন্ডিয়ান্স দলের মধ্যে একটা টিম স্পিরিটেরও অভাব দেখা যাচ্ছে। হার্দিকের সঙ্গে প্লেয়ারদের একটা মানসিক দূরত্ব তৈরি হয়েছে। যেটা কিন্তু দলে মারাত্মক প্রভাব ফেলছে।