আইসিসি টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০২৪-এ স্কটল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেলতে নামার আগেই বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন জোশ হেজেলউড। তিনি বলেছেন যে ইংল্যান্ডকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০২৪-এ ছিটকে দেওয়ার জন্য স্কটল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচে যে কোনও ফল করতে পারে অস্ট্রেলিয়া। অনেকেই মনে করছেন এই ম্যাচে হয়তো অস্ট্রেলিয়া ইচ্ছা করে হারতেও পারে বা রান রেটে স্টকল্যান্ডকে এগিয়ে দিতে পারে। এরপরেই 🦩অস্ট্রেলিয়া দলকে সতর্ক করেছে আইসিসি। তারা জানিয়েছে, এই ম্যাচটি যদি গড়াপেটা বা ইচ্ছা করে হেরে যাওয়ার কোনও গন্ধ পাওয়া যায় বা কর্মকর্তাদের দ্বারা অস্ট্রেলি𒐪য়া দল দোষী প্রমাণিত হলে তাদের অধিনায়ক মিচেল মার্শকে নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হতে পারে।
গ্রুপ বি-এর কী অবস্থা-
ইংল্যান্ড দলকে এখনও ওমান এবং নামিবিয়ার সঙ্গে নিজেদের গ্রুপ লিগের ম্য়াচ খেলতে হবে। এই ম্যাচের পরেই গ্রুপ বি-এর ছবিটা﷽ পরিষ্কার হবে। কারণ তারপরেই সঠিক অঙ্কটি জানা যাবে। তবে এই দুই ম্যাচের মধ্যে 💃ইংল্যান্ড যদি যে কোনও একটি ম্যাচ হারে তাহলে বাটলারদের ছিটকে যেতে হবে। বর্তমানে এই গ্রুপ থেকে পরের রাউন্ডের যোগ্যতা অর্জন করেছে অস্ট্রেলিয়া। নামিবিয়া ও ওমান ছিটকে গিয়েছে। তবে অন্য কোন দল এই গ্রুপ থেকে পরের রাউন্ডে যাবে তার জন্য স্কটল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের মধ্যে লড়াই চলছে। নেট রান-রেটের বিচারে এই মুহূর্তে ইংল্যান্ডের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে স্কটল্যান্ড। পয়েন্টের ভিত্তিতেও এগিয়ে রয়েছে স্কটল্যান্ড।
কী বলেছিলেন জোশ হেজেলউড
স্কটল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেলতে নামার আগে অস্ট্রেলিয়ার পেস বোলার জোশ হেজেলউড ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, ইংল্যান্ডকে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে দেওয়ার জন্য তারা হারতেও পারে। এরপরেই নড়েচড়ে বসে আইসিসি। তাদের তরফ থেকে বলা হয়েছে, অস্ট্রেলিয়া যদি তা করার সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে তারা তাদের তিনটি সুপার এইটের মধ্যে দুটি ম্যাচের জন্য মার্শকে নিষিদ্ধ করার ঝুঁকি নিতে পারে। আইসিসির আচরণবিধꦺির অনুচ্ছেদ 2.11 এর অধীনে তাকে অভিযুক্ত করা যেতে পারে বলে জানা গিয়েছে।
মার্শের কী শাস্তি হতে পারে-
আচরণবিধি স্পষ্ট করে যে এটি ‘নেট রান রেটের অনুপযুক্ত হেরফের’ এর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হতে পারে এবং অধিনায়ককে দায়ী করা হবে, এবং লেভে🥃ল টু অপরাধের জন্য অভিযুক্ত করা হবে। অপরাধের তীব্রতার উপর নির্ভর করে, এটি সর্বনিম্ন ৫০% ম্যাচ ফি জরিমানা বহন করতে পারে, সর্বোচ্চ চারটি ডিমেরিট পয়েন্ট এবং দুটি সাসপেনশন পয়েন্ট সহ - মার্শকে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম দুটি সুপার এইট ম্যাচ থেকে বাদ দেওয়া হতে পারে।