সিরিজের প্রথম টি-২০ ম্যাচে ব্যাটে-বলে দাপুটে পা🎀রফর্ম্যান্স উপহার দিয়ে নিউজিল্যা꧑ন্ডকে পরাজিত করে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ম্যাচ বৃষ্টির জন্য মাঝপথেই ভেস্তে যায়। এবার বৃষ্টিবিঘ্নিত তৃতীয় ম্যাচ জিতে ঘরের মাঠে তিন ম্যাচের আন্তর্জাতিক টি-২০ সিরিজ ১-১ ড্র করে কিউয়িরা।
রবিবারꦉ বে ওভালে সিরিজের তৃতীয় তথা শেষ টি-২০ ম্♓যাচে টস জেতে নিউজিল্যান্ড। কিউয়ি দলনায়ক মিচেল স্যান্টনার টস জিতে বাংলাদেশকে শুরুতে ব্যাট করার আমন্ত্রণ জানান। ম্যাচের প্রথম ওভার থেকে উইকেট হারাতে থাকা বাংলাদেশ ১৯.২ ওভারে মাত্র ১১০ রানে অল-আউট হয়ে যায়।
দলের হয়ে সব থেকে বেশি ১৭ রান করেন ক্যাপ্টেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ১৫ বলের ইনিংসে তিনি ৪টি চার মারেন। তৌহিদ হৃদয় ১৮ বলের নড়বড়ে ইনিংসে ২টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১৬ রান করেন। এছাড়া ২ট𝓰ি বাউন্ডারির সাহায্যে ১৩ বলে ১৪ রান করেন আফিফ হোসেন। ২টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১০ বলে ১০ রান করেন রনি তালুকদার। ১৩ বলে ১০𝄹 রানের ঠুকঠুকে ইনিংস খেলেন রিশাদ হোসেন।
সৌম্✨য সরকার ৪, শামিম হোসেন ৯, মেহেদি হাসান ৪, শরিফুল ইসলাম ৪, তনভীর ইসলাম ৮ ও মুস্তাফিজুর রহমান অপরাজিত ৩ রান করেন। নিউজি🦂ল্যান্ডের মিচেল স্যান্টনার ৪ ওভারে ১৬ রানের বিনিময়ে ৪টি উইকেট দখল করেন। ২৩ রানে ২টি উইকেট নেন অ্যাডাম মিলিন। ২৫ রানে ২টি উইকেট নেন টিম সাউদি এবং ২৮ রানে ২টি উইকেট দখল করেন বেন সিয়ার্স। কোনও উইকেট না পেলেও ৪ ওভারে মাত্র ১৬ রান খরচ করেন ইশ সোধি।
পালটা ব্যাট করতে নেমে নিউজিল্যান্ড পাওয়ার প্লে-র ৬ ওভারে ৩৫ রান তুললেও ৩টি উইকেট হারিয়ে বসে। কিউয়িরা দলগত 🗹৫০ রান তুলতেই ৯.১ ওভার 🐻খরচ করে। ১০ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ডের স্কোর ছিল ৫ উইকেটে ৬৩ রান। শেষে ১৪.৪ ওভারে কিউয়িরা ৫ উইকেটের বিনিময়ে ৯৫ রান তুললে বৃষ্টিতে ম্য়াচ বন্ধ হয়ে যায়।
তার পরে আর নতুন করে খেলা শুরু করা সম্ভব হয়নি। তবে🌠 ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মে নিউজিল্যান্ড ম্যাচ জেতে ১৭ রানের ব্যবধানে। কেননা ডিএল মেথডে ম্যাচের সেই পর্যায়ে জয়ের জন্য নিউজিল্যান্ডের দরকার ছিল ৭৯ রান।
ওপেনার ফিন অ্যালেন ৪টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৩১ বলে ৩৮ রান করেন। টিম সেফার্ত, ডারিল মিচেল, গ্লে🌄ন ফিলপস ও মার্ক চাপম্য়ান, নিউজিল্যান্ডের চারজন ব্যাটার পরপর ব্যক্তিগত ১ রানে আউট হন। জেমস নিশাম ১টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ২০ বলে ২৮ রান করে অপরাজিত থাকেন। ১টি বাউন্ডারির সাহায্যে ২০ বলে ১৮ রান কর🃏ে নট-আউট থাকেন স্য়ান্টনার।
মেহদি হাসান ৪ ওভারে ১৮ রান খরচ করে ২টি উইকেট তুলে নেন। ১৭ রানে ২টি উইকেট নেন শরিফুল ইসলাম। ম্যাচের 🅰সেরা হন স্যান্টনার। সাকুল্যে ৬টি উইকেট নেওয়া শরিফুল সিরিজের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার জেতেন।