গোয়ার বিরুদ্ধে রঞ্♑জি ট্রফির এলিট-সি গ্রুপের ম্যাচে নিশ্চিত শতরান মাঠে ফেলে আসেন ঋদ্ধিমান সাহা। হাফ-সেঞ্চুরি হাতছাড়া করেন একদা বাংলার হয়ে মাঠে নামা আরও এক তারকা সুদীপ চট্টোপাধ্যায়। যদিও শ্রীদাম পালের শতরান ও গণেশ সতীশের হাফ-সেঞ্চুরির সুবাদে প্রথম ইনিংসে বড় রানের পথে এগিয়ে যায় ত্রিপুরা। গোয়ার হয়ে বল হাতে নজর কাড়েন অর্জুন তেন্ডুলকর।
আগরতলায় টস হেরে শুরুতে ব্যাট করতে নামে ত্রিপুরা। তারা প্রথম দিনে ৭৪ ওভার ব্যাট করে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ২৬১ রানꦯ তোলে। ঋদ্ধিমান সাহা ১৯ ও গণেশ সতীশ ৫৯ রানে অপরাজিত ছিলেন। তার পর থেকে দ্বিতীয় দিনে খেলতে নেমে সতীশ আউট হন ব্যক্তিগত ৭৩ রানে। ১৫৯ বলের ইনিংসে তিনি ৮টি চার মারেন।
ঋদ্ধিমান সাহা ৭টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১০১ বলে বꦐ্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। যেভাবে ব্যাট করছিলেন, সেঞ্চুরি ব✅াঁধা দেখাচ্ছিল ঋদ্ধির। তবে তীরে এতে তরী ডোবে তাঁর। শতরানের ঠিক দোরগোড়া থেকে সাজঘরে ফেরেন তারকা উইকেটকিপার-ব্যাটার। ১৪টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১৫৪ বলে ৯৭ রান করে মাঠ ছাড়েন তিনি। মাত্র ৩ রানের জন্য সেঞ্চুরি হাতছাড়া হয় ঋদ্ধির।
এর আগে ম্যাচের প্রথম দিনে ৭টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৬৫ বলে ৪২ রান করে আউট হন সুদীপ চট্টোপাধ্যায়। ১১২ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন শ্রীদাম পাল। ১৬২ বলের ইনিংসে তিনি ১৫টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন। বিক্রম কুমཧার দাস ৭ ও বিশাল ঘোষ ১০ রান করে আউট হন। দ্বিতীয় দিনে রজত দে আউট হন ১৩ রান করে।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত🅠 ত্রিপুরা তাদের প্রথম ইনিংসে ১১০ ওভার ব্যাট করে ৭ উইকেটের বিনিময়ে ৪৪০ রান তুলেছে। তারা প্রথম ইনিংসে লড়াই জারি রাখে। মণিশঙ্কর মুরাসিং ৫০ বলে ৪২ রান করে ব্যাট করছিলেন। তিনি ৫টি চার মেরেছেন।
ম্যাচের সেই পর্যায়ে গোয়ার অর্জুন তেন্ডুলকর ২৬🙈 ওভার বল করে ১টি মেডেন-সহ ৯৪ রানের꧃ বিনিময়ে ২টি উইকেট নিয়েছেন। মোহিত রেডকর ১৬ ওভার বল করে ২টি মেডেন-সহ ৬২ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট দখল করেন। ঋদ্ধিকে সাজঘরে ফেরান মোহিতই। লক্ষয় গর্গ ২৬ ওভার বল করে ৮৭ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট নেন। ১টি উইকেট নেন বিজেশ প্রভুদেশাই।