আইপিএলে যথাযথ ফিনিশারের ভূমিকা পালন করতে হলে হাতে উদ্ভাবনী শট থাকা🍒 কতটা জরুরি, সেটা আলাদা করে বলে দেওয়ার অপেক্ষা রাখে না। আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে প্রথাগত শট খেলেই সফল হয়েছেন বিরাট কোহলির মতো মহাতারকারা। তবে সূর্যকুমার যাদবের মতো ক্রিকেটারও রয়েছেন, যাঁরা ইচ্ছে মতো ব্যাট ঘুরিয়ে বিস্তর রান সংগ্রহ করেন ইন্টারন্যাশনাল টিꦿ-২০ ম্যাচে।
রিঙ্কু সিংয়ের মধ্যে প্রথাগত শট ও উদ্ভাবনী 𝔍শটের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার বিরল ক্ষমতা রয়েছে। তিনি সামনের দিকে বড় শট খেলতে ভয় পান না। আবার সুযোগ মতো ব্যাট ঘোরাতেও পিছপা হন না। রিঙ্কুর হাতে যে বহু শটের বিকল্প রয়েছে, সেটা এতদিনে সবার জানা। তবে শুক্রবার রায়পুরে অস্ট্রেলিয়ার ম্যাথিউ শর্টকে যেভাবে সুইচ হিটে গ্যালারিতে ফেলেন রিঙ্কু, সেটা দেখলে লজ্জা পাবেন কেভিন পিটারসেন, গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের মতো রিভার্স সুইপ বিশেষজ্ঞরাও।
ভারতীয় ইনিংসের ১১.৩ ওভারে শর্টের অনꦜবদ্য একটি ডেলিভারিকে সুইচ হিটে পয়ে🎶ন্টের উপর দিয়ে গ্যালারিতে ফেলে দেন রিঙ্কু। শটটি শুধু ভারতীয় দলের জন্য কার্যকরীই ছিল না, বরং দর্শকদের জন্য অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন ছিল সন্দেহ নেই।
রায়পুরে টস হেরে শুরুতে ব্যাট করতে নামে ভারত। যশস্বী💃 জসওয়াল ও রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের ওপেনিং জুটিতে দলগত ৫ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ০ রান পূর্ণ করে টিম ইন্ডিয়া। তবে তার পরেই পরপর ৩টি উইকেট হারিয়ে বসে তারা। যশস্বী ৬টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ২৮ বলে ৩৭ রান করে মাঠ ছাড়েন। ভারত দলগত ৫০ রানে ১ উইকেট হারায়।
শ্রেয়স আইয়ার ৭ বলে ৮ রান করে আউট হন। ভারত ৬২ রানে ২ উইকেট হারায়। দলগত ৬৩ রানের মাথায় সূর্𒊎যকুমার যাদব (১) সাজঘরে ফিরলে ব্যাট হাতে ক্রিজে আসেন রি🅰ঙ্কু সিং। তিনি ৪টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ২৯ বলে ৪৬ রান করে আউট হন। নিশ্চিত হাফ-সেঞ্চুরি মাঠে ফেলে আসেন রিঙ্কু।
ভারত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটের বিনিময়ে🌟 ১৭৪ রান সংগ্রহ করে। রুতুরাজ গায়কোয়াড় ৩২, জিতেশ শর্মা ৩৫, রবি বিষ্ণোই ৪ ও আবেশ খান ১ রানের যোগদান রাখেন। খাতা খুলতে পারেননি অক্ষর প্যাটেল ও দীপক চাহার। অস্ট্রেলিয়ার বেন ডার্শিস ৩টি উইকেট নেন। ২টি করে উইকেট সংগ্রহ করেন জেসন বেহরেনডর্ফ ও তনবীর সাঙ্ঘা।