বিশ্বকাপের ফাইনালের হারটা এখনও পᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚুরো হজম করে উঠতে পারেননি রোহিত শর্মারা। যদিও ভারতের প্রধান কোচ রাহুল দ্রাবিড়ের দাবি, ভারতীয় দল সেই ধাক্কাটা ইতিমধ্যে কাটিয়ে উঠেছে। এখন দক্ষিণ আফ্রিকায় তারা ইতিহাস লিখতে চায়। ভারত কখনও দক্ষিণ আফ্রিকায় টেস্ট সিরিজ জিততে পারেনি। রোহিত শর্মাদের পাখির চোখ এখন তাই, দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথম বার টেস্ট সিরিজ জিতে ইতিহাস লেখা।
ভারতের প্রধান কোচ রাহুল দ্রাবিড় রবিবার বিস্তারিত ভাবে জ🦩ানিয়েছেন যে, কী ভাবে রোহিত শর্মারা অস্ট্রেলিয়ার কাছে বিশ্বকাপ ফাইনালে হৃদয়বিদারক হারের পর ভেঙে পড়েছিলেন, এবং সেখান থেকে বের হয়ে আসতে কী ভাবে তারা মোকাবিলা করেছেন। রবিবার সাংবাদিক সম্মেলনে দ্রাবিড় বলেছেন, ‘এটি (বিশ্বকাপ ফাইনাল) নিঃসন্দেহে হৃদয়বিদারক হার ছিল। কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবটা ভুলে দ্রুত এগিয়ে যেতে হয়। কারণ আমাদের সামনে এখন আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ সিরিজ রয়েছে। এবং এই সমস্ত সিরিজ ২০২৫ সালে আইসিসির আরও একটি ইভেন্টে (ডব্লিউটিসি ফাইনাল) যোগ্যতা অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।’
আরও পড়ুন: প্রথম টেস্টে নতুন ভূমিকায় দেখা যাবে কেএল র❀াহুলকে, নিশ্চিত করলেন হেড কোচ দ্রাবিড়
রাহুলের দাবি, ফাইনালের হারটা অতীত করে দিতে পেরেছেন রোহিত শর্মারা। এবং নিজেরাই নিজেদের সামনে একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থির করে দিয়েছে। তিনি বলেওছেন, ‘মুষড়ে পড়ে বসে থাকার মতো আমাদের হাতে মোটেও সময় নেই। নিজেকেই টেনে তুলে নিয়ে এগিয়ে যেতে ♛হবে। এবং ছেলেরা সেটা খুব ভালো ভাবে করেছে।’ সঙ্গে যোগ করেছেন, ‘ নিঃসন্দেহে সকলের মধ্যে হতাশা ছিল। কিন্তু আমরা সকলেই এর থেকে বের হয়ে সামনে এগিয়ে গিয়েছি। সামনে কী আছে, আমাদের এখন সেটাই দেখতে হবে। ভারত ওডিআই সিরিজটি খুব ভালো ভাবে জিতেছে। সত্যি তারা ভালো ফল করেছে, যে সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রধান ব্যাটাররাই অংশ নিয়েছিল।’
২০𒉰০৩ সালের বিশ্বকাপের ফাইনালে একজন প্লেয়ার হিসাবেই হৃদয় ভেঙেছিলেন দ্রাবিড়ের। ২০ বছর পর আবার আবার কোচ হিসাবেও ফাইনালে হৃদয়ভঙ্গ হল তাঁর। তবে প্লেয়াররা নিজেরাই যেভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছেন, তাতে খুশি দ্রাবিড়। বলেছেন, ‘খেলোয়াড়রা সব কাটিয়ে উঠে খুব ভালো ভাবে এগিয়ে চলেছে। আসলে ছোট বয়স থেকেই এটা করতে সকলে বাধ্য হয়েছি। এভাবেই মানসিকতা তৈরি করে দেওয়া হয়ছে। এই জায়গা থেকে বের হতেই হবে। এই হতাশাকে খুব বেশি দিন সঙ্গে থাকতে দেওয়া যায় না। এতে পরের ম্যাচে পারফরম্যান্সে প্রভাব পড়ে।’