ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হিসেবে 𓂃এবারের রঞ্জি অভিযান শুরু করে প্রথম ম্যাচেই বরোদার কাছে হারতে হয়েছে মুম্বইকে। তবে মহারাষ্ট্রের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ম্যাচের শুরুতেই চালকের আসনে দেখাচ্ছে অজিঙ্কা রাহানেদের। মহারাষ্ট্রকে প্রথম ইনিংসে সস্তায় অল-আউট করে মুম্বই প্রথম দিনেই লি𒅌ড নেওয়া শুরু করে।
ম🎐ুম্বইয়ের শরদ পাওয়ার অ্যাকাডেমি গ্রাউন্ডে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নামে মহারাষ্ট্র। যদিও মহারাষ্ট্র দলনায়ক রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের সিদ্ধান্ত কতটা যথাযথ ছিল, সেই বিষয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে। কেননা ইনিংসের শুরু থেকে ধারাবাহিকভাবে উইকেট হারাতে থাকে মহারাষ্ট্র। তারা প্রথম ইনিংসে অল-আউট হয়ে যায় মাত্র ১২৬ রানে। তাদের প্রথম ইনিংস স্থায়ী হয় ৩১.৪ ওভার।
আট নম্বরে ব্যাট কর🔯তে নেমে দলের হয়ে সব থেকে বেশি ৩৮ রান করেন নিখিল নায়েক। ৩৬ রান করে অপরাজিত থাকেন আজিম কাজি। ১৭ রান করে সাজঘরে ফ😼েরেন অঙ্কিত বাউনি। ১৪ রানের সংক্ষিপ্ত যোগদান রাখেন অর্শিন কুলকার্নি। ১১ রান করে মাঠ ছাড়েন সিদ্ধেশ বীর।
খাতা খুলতে পারেননি ক্যপꦍ্টেন রুতু⛄রাজ গায়কোয়াড়। শূন্য রানে আউট হন সচিন ধাস, হিতেশ ও রাজবর্ধন হাঙ্গার্গেকর। মুম্বইয়ের হয়ে প্রথম ইনিংসে ৩টি করে উইকেট নেন শামস মুলানি ও মোহিত আবস্তি। ২টি করে উইকেট নেন শার্দুল ঠাকুর ও রয়স্টোন ডায়াস।
পালটা ব্যাট করতে নেমে মুম্বই প্রথম দিনের শেষে তাদের প্রথম ইনিংসে তোলে ৩ উইকেটের বিনিময়ে ২২০ রান। তারা ব্যাট করে সাকুল্যে ৪৯ ওভার। অর্থাৎ, প্রথম দিনেই ৯৪ রানের 🐼লিড নিয়ে নেয় মুম্বই।
ওপেন করতে নেমে ব্যর্ඣথ হন পৃথ্বী শ। তিনি ১ রান করে সাজঘরে ফেরেন। অনবদ্য শতরান করেন অপর ওপেনার আয়ুষ মাত্রে। তিনি ১২৭ রান করে প্রথম দিনে অপরাজিত থাকেন। ১৬৩ বলের ইনিংসে তিনি ১৭টি চার ও ৩টি ছক্কা মারেন। তিন ন﷽ম্বরে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ৪ রান করে ক্রিজ ছাড়েন হার্দিক তামোরে।
সেট হয়ে উইকেট দেন ক্যাপ্টেন অজিঙ্কা রাহানে। তিনি ৬৪ বলে ৩১ রান করে আউট হন। মারেন ৫টি চার। ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরির দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে রয়েছেন শ্রেয়স আইয়ার। তিনি প্রথম দিনে নট-আউট থাকে♚ন ৪৫ রানে। ৫৯ ব♛লের আগ্রাসী ইনিংসে শ্রেয়স ৪টি চার ও ২টি ছক্কা মেরেছেন। মহারাষ্ট্রের হয়ে প্রথম দিনে ২টি উইকেট নেন প্রদীপ দাধে। ১টি উইকেট নেন হিতেশ।