নিউজিল্যান্ডের গরিমা ভেঙে চুরমার হল শনিবার। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির কাছে সিরিজের দ্বিতীয় টি-২০ ম্যাচে পর🤪াজিত হওয়া মাত্রই কিউয়িদের গৌরব ভেঙে গুঁড়িয়ে যায়। এই প্রথমবার তারা কোনও সহযোগী দেশের কাছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচে পরাজিত হয়।
নিউজিল্যান্ড🐷 ছাড়া এতদিন পূর্ণ সদস্য আর সব দেশ অন্তত একটি ম্যাচে সহযোগী দেশের কাছে পরাজিত হয়েছিল। নিউজিল্যান্ডের দুর্গ অটুট ছিল এতদিন। শেষমেশ বাকিদের দলে নাম লেখালেন কিউয়িরাও।
দুবাইয়ে সিরিজের দ্বিতীয় টি-২০ ম্যাচে টস হেরে শুরুতে ব্যাট করতে নামে নিউজিল্যান্ড। তারা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটের বিনিময়ে ১৪২ রানের ছোটখাটো ইনিংস গড়ে তোলে। নিয়মিত অন্তরে উইকেট হারাতেꦑ থাকায় নিউজিল্যান্ড বড় রানের লক্ষ্যে পৌঁছতে পারেনি। ব্যাট হাতে কার্যত একা লড়াই চালান মার্ক চাপম্যান। লড়াকু হাফ-সেঞ্চুরি করেন তিনি।
চাপম্যান ৩টি চার ও ৩টি ছ𒐪ক্কার সাহায্যে ৪৬ বলে ৬৩ রান করে আউট হন। এছাড়া ২টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ২১ বলে ২১ রান করে সাজঘরে ফেরেন চাড বোয়েস। ২টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১৭ বলে ২১ রানের যোগদান রাখেন জেমস নিশাম। বাকিরা কেউই দুই অঙ্কের রಌানে পৌঁছতে পারেননি।
টিম সেফার্ত ৭, মিচেল স্যান্টনার ১, কোল ম্যাককঞ্চি ৯, রাচিন রবীন্দ্র ২, কাইল জেমিসন ৮ ও ক্যাপ্টেন ▨টিম সাউদি ৪ রান করেন। খাতা খুলতে পারেননি ডেন ক্লꦚেভার। আমিরশাহির হয়ে ২০ রানের বিনিময়ে ৩টি উইকেট নেন আয়ান আফজল খান। ১৬ রানে ২টি উইকেট দখল করেন মহম্মদ জাওয়াদউল্লাহ। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন আলি নাসির, জাহুর খান ও মহম্মদ ফরাজউদ্দিন।
পালটা ব্যাট করতে নেমে আমিরশাহি ১৫.৪ ওভারে ৩ উইকেটের বিনিময়ে ১৪৪ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। ২৬ বল বাকি থাকতে ৭ উইকেটে ম্যাচ জিতে ৩ ম্যাচের সিরিজে ১-১ সমতা ফেরায় আমিরশাহি। আগ্রাসী হাফ-সেঞ্চুরি করেন ক্যাপ্টেন মহম্মদ ওয়াসিম। তিনি ৪টি চার ও ৩টি ছক্কার ♔সাহায্যে ২৯ বলে ৫৫ রান করে আউট হন। ৩টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ২১ বলে ২৫ রান করে মাঠ ছাড়েন ভৃত্য অরবিন্দ। ৫টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ২৯ বলে ৪৮ 𒅌রান করে অপরাজিত থাকেন আসিফ খান। ১২ বলে ১২ রান করে নট-আউট থাকেন বাসিল হামিদ।
টিম সাউদি, মিচেল স্যান্টনার﷽ ও কাইল জেমিসন ১টি করে উইকেট দখল করেন। ম্যাচের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার জেতেন আয়ান আফজল খ✃ান।