টিম ইন্ডিয়ার প্রাক্তন ব্যাটসম্যান বীরেন্দ্র সেহওয়াগ তার বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ের জন্য বিশ্ব ক্রিকেটে পরিচিত ছিলেন। মারকুটে ব্যাটিয়েংর কারণে সেহওয়াগকে বিশ্বের বড় বড় বোলাররাও ভয় পেতেন। এবার বাবার পথে পা রেখেছেন বীরেন্দ্র সেহওয়াগের ছেলে আর্যবীরও। সে এখন তাঁর বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ করছে। ভিনু মানকড় ট্রফিতে ৪ অক্টোবর মণিপুরের মুখোমুখি হয়েছিল দিল্লি। এই ম্যাচে আর্যবীর🌌 সেহওয়াগ একটি দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন এবং দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তবে মাত্র এক রানের জন্য আর্যবীর সেহওয়াগ নিজের অর্ধশতরান মিস করেন।
আরও পড়ুন… নেত𒊎ৃত্ব নিয়ে শাহিন-বাবরের মিউজিক্যাল চেয়ার চলছে, এ কেমন পাকিস্তান দল! অবাক অশ্বিন
এক রানের জন্য অর্ধশতক মিস করেছিলেন বীরেন্দ্র সেহওয়াগের ছেলে আর্যবীর সেহওয়াগ
ওপেনিং ব্যাটসম্যান হিসেবে আর্যবী𒉰র সেহওয়াগ খেলেন ৪৯ রানের ইনিংস। অধিনায়ক প্রণব পন্তের (৭৫) সঙ্গে তৃতীয় উইকেটে ৬১ রানের জুটি গড়েন তিনি। ২৬ ওভারে চার উইকেট হারিয়ে ১৬৯ রানের টার্গেট অর্জন করে দিল্লি। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে মণিপুর দল ৪🔴৯.১ ওভারে ১৬৮ রানে সীমাবদ্ধ ছিল।
লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে দিল্𒆙লির শুরুটা বেশ জোরালো ছিল। আর্যবীর এবং সার্থক রায়ের জুটি ৪.৫ ওভারে ৩৩ রান যোগ করেছিল। ১৭ বলে ২৫ রান করে আউট হন সার্থক। তার আউটের পর ৮ রান করে আউট হন আদিত্য কুমꩲার। এরপর দ্রুত রান তোলেন আর্যবীর ও অধিনায়ক পন্ত। দুজনেই ২০ ওভারে ১০০ রান করেছিলেন।
আরও পড়ুন… IND vs BAN T20I: সঞ্জু কি ওপেন করবেন? অভিষেক করবেন দুই ক্রিকেটার! কেমন হবে ভারতের পಌ্লেয়িং ইলেভেন?
মুগ্ধ করেন ক্যাপ্টেন প্রণব পন্ত
আর্যবীর সেহওয়াগ এই ম্যাচে ফিফটি করতে পারেননি। তিনি ৬৪ বলে করেন ৪৯ রান। এই ইনিংসে বীরেন্দ্র সেহওয়াগের পুত্র আর্যবীর সেহওয়াগ ছয়টি চ𝕴ার ও একটি ছক্কা মারেন। আমরা আপনাকে বলি যে এর আগে BCCI অনূর্ধ্ব-১৬ ঘরোয়া টুর্নামেন্ট বিজয় মার্চেন্ট ট্রফিতে ২০২৩-এও আর্যবীর তার পারফরম্যান্স দিয়ে সকলকে মুগ্ধ করেছিলেন। তিনি শুধুমাত্র বীরেন্দ্র সেহওয়াগের তত্ত্বাবধানে অনুশীলন করেন।
একইসঙ্গে অধিনায়ক প্রণব পন্ত ৪৫ বলে পাঁচটি চার ও ছয়টি ছক্কায় ৭🌳৫ রান করেন। তিনি প্রিয়াংশু শর্মার সঙ্গে ৪১ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের পথে নিয়ে যান।
দিল্লির বিরুদ্ধে ব্যর্থ মণিপুরের ব্যাটসম্যানরা
প্রথমে ব💯্যাট করতে আসা মণিপুর দল মাত্র ১৬৮ রানে স🎉ীমাবদ্ধ ছিল। লক্ষ্মণ (২৪/৩), দিবংশ রাওয়াত (৪৪/২) এবং আমান চৌধুরী (২৯/২) দিল্লির পক্ষে দুর্দান্ত বোলিং করেছেন। মণিপুরের হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন আলি করিম। ৫৬ রানের ইনিংস খেলেন তিনি।