শুভব্রত মুখার্জি: ব্যাট হাতে চলতি ওডিআই বিশ্বকাপে দাপট দেখিয়েছেন প্রোটিয়া কিপার ব্যাটার কুইন্টন ডি'কক। ইতিমধ্যেই চার চারটি শতরান করেܫ ফেলেছেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকা সꩵেমিফাইনালে যাওয়ার পিছনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে কুইন্টন ডি'ককের। সেই তিনিই এদিন বিশ্বকাপে গড়ে ফেললেন আরও একটি নজির। তবে এবার ব্যাটার কুইন্টন ডি'কক নন, নজির গড়েছেন কিপার ডি'কক। আর এই নজির গড়েই তিনি স্পর্শ করে ফেলেছেন অস্ট্রেলিয়ার কিপার ব্যাটার আ্যাডাম গিলক্রিস্ট এবং পাকিস্তানের সরফরাজ আহমেদকে।
ওডিআই বিশ্বকাপের একটি ম্যাচে উইকেট কিপার হিসাবে ছ'টি শিকার ধরার নজির গড়েছেন তিনি। এই নজির সর্বপ্রথম গড়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডাম গিলক্রিস্ট। তিনি ২০০৩ ওডিআই বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার পচেফস্ট্রুমে নামিবিয়ার বিরুদ্ধে এক ম্যাচে কিপার হিসাবে ছ'টি শিকার ধরার নজির গড়েছিলেন। এর পর দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসাবে এই নজির গড়েন পাকিস্তানের প্রাক্তন অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদ। তিনি ২০১৫ সালে এই নজির গড়েছিলেন। ওই বিশ্বকাপে অকল🎉্যান্ডে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ম্যাচে এই নজির গড়েছিলেন তিনি। এরপর আজ এই নজির স্পর্শ করেছেন কুইন্টন ডি'কক। তিনি আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে শুক্রবার এই নজির গড়েছেন।
ইব্রাহিম জাদরান, হাসমাতউল্লাহ শাহিদি, ইক্রাম অলিখিল, মহম্মদ নবি, রশিদ খান এবং নুর আহমেদের ক্যাচ এদিন উইকেটের পিছনে দাঁড়িয়ে তালুবন্দি করেছেন কুইন্টন ডি'কক। ভারতে বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার আগেই ডি'কক ঘোষণা করেছিলেন, এই টুর্নামেন্টের পর বিদায় জানাবেন ওয়ানডে ক্রিকেটকে। প্রথম পর🦋্বের দলের একেবারে শেষ ম্যাচে গড়েছেন এক ম্যাচে সর্বোচ্চ ক্যাচ ধরার নজির। বিশ্বকাপের এক ম্যাচে এটিই সর্বোচ্চ ক্যাচের রেকর্ড। বিশ্বকাপ ছাড়া🥂 ওয়ানডেতেও এক ম্যাচে ৬ ক্যাচই সর্বোচ্চ। সবচেয়ে বেশি ছয় বার এই কীর্তি গড়েন গিলক্রিস্ট। ডি'কক এর আগে ২০১৪ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এক ম্যাচে নেন ৬টি ক্যাচ।