ভারতের প্রাক্তন তারকা স🍬্পিনার হরভজন সিং বিশ্বকাপের দল ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই যুজবেন্দ্র চাহালকে নিয়ে সরব হয়েছিলেন। কেন যুজিকে দলে রাখা হয়নি, তা নিয়ে তিনি প্রশ্ন তুলে দিয়েছিলেন। এবার আবার অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ওডিআই সিরিজের স্কোয়াড থেকে চাহালকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এতে তিনি রীতিমতো ক্ষুব্ধ। আসলে ভারত কুলদীপ যাদবকে রেখে দুই স্পিনিং অলরাউন্ডার- অক্ষর প্যাটেল এবং রবীন্দ্র জাদেজাক🍃ে দলে নিয়েছে। তবে এশিয়া কাপে অক্ষর চোট রায়। যে কারণে তিনি ২০২৩ এশিয়া কাপের ফাইনালও খেলতে পারেননি। টুর্নামেন্টের ফাইনালে অক্ষরের বদলে দলে নেওয়া হয়েছিল ওয়াশিংটন সুন্দরকে। আর অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ওয়ানডে দলে জায়গা পেয়েছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন।
অজিদের বিরুদ্ধে সিরিজে যুজি চাহালকে সুযোগ না দেওয়ার সিদ্ধান্তে হরভজন বিস্মিত হয়♕েছেন। এবং তিনি বলেছেন যে, হয়তো জাতীয় দলের কারও সঙ্গে মারামারি করেছেন চাহাল বা কাউকে এমন কিছু বলেছেন, যার💟 জন্য তাঁকে নির্বাচিতই করা হচ্ছে না।
আরও পড়ুন: এশিয়া কা🐠প ফাইনালে বিধ্বংসী স্পেলে ভর করে ODI Rankings-এর মগডালে উঠে পড়লেন সিরাজ
হরভজন তার অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে বলেছেন, ‘যুজবেন্দ্র চাহালের ꩲএই দলে থাকা উচিত ছিল। ওকে কেন সুযোগ দেওয়া হল না, সেটা আমার বোঝার বাইরে। বোধগম্যই হচ্ছে না। হয় ও কারও সঙ্গে মারামারি করেছে, বা কাউকে এমন কিছু বলেছে, যেটা আমার জানা নেই। আমরা যদি শুধু দক্ষতার কথা বলি, তাহলে ওর এই দলে নাম থাকা উচিত ছিল। কারণ টিম ইন্ডিয়ার অনেক খেলোয়াড়কেই বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে।’
আরও পড়ুন: World Cup-এ ভারতকে ফেভারিট বলতে পারছি না- এশিয়া কাপ জয়ের পরেও কেন 💎এমন দাবি কপিলের?
হরভজন আরও উল্লেখ করেছেন যে, ওয়াশিংটন সুন্দর এবং রবিচন্দ্রন অশ্বিন উভয়ই মূল পরিকল্পনার অংশ ছিলেন না। অথচ তাঁদের সুযো❀গ দেওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ এর থেকে পরিষ্কার যে, টিম ম্যানেজমেন্ট একজন অফ-স্পিনার খুঁজছে।
ভাজ্জির সংযোজন, ‘প্রথম ওয়াশিংটন সুন্দর, যিনি এশিয়া কাপের মূল স্কোয়াডে ছিল না, তাকে দলে ডাকা হয়েছিল। এর পরে, এই অস্ট্রেলিয়া সিরিজের জন্য দ্বিতীয় খেলোয়াড় যোগ করা হয়েছে এবং সে হচ্ছে আর অশ্বিন। তাই কোথাও না কোথাও টিম ইন্ডিয়া অফ-স্পিনারের খোঁজ করছে। ভারতীয় টিম ম্যা♛নেজমেন্ট সম্ভবত তাদের ভুল ♍বুঝতে পেরেছে যে, তারা দলে একজন অফ-স্পিনার রাখেনি। এবং আমাদের বোলাররা সমস্যায় পড়তে পারে, যদি অনেক বাঁ-হাতি ব্যাটার তাদের সামনে থাকে। কেন অকারণে এসবের মধ্য দিয়ে যেতে হবে? পুরোটাই আমার বোধগম্যের বাইরে। নাকি ওরা নিজের আগের ভুল শুধরে নিতে গিয়ে, আরও একটি ভুল করতে চলেছে?’