বিশ্বকাপে ব্যাটিং ও বোলিং দুই বিভাগেই বিরোধী দলগুলিকে হাবুডুবু খাওয়াতে সফল হয়েছে ভারত। রবিবার টম লাথাথাম বাহিনীদের প্রথম থেকেই চাপে রেখেছিল টিম ইন্ডিয়া। তবুও শেষ পর্যন্ত একটি লড়াকু 🌠রান স্কোর বোর্ডে তুলতে সফল হয় কিউয়ি বাহিনীরা। তবে এদিন বল হাতে দুর্দান্ত জাদু দেখান স্পিনার কুলদীপ ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚযাদব। স্পিনার হয়েও ১১৪ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায় একটি বলে প্যাভিলিয়নে ফিরিয়েছেন ডারিল মিচেলকে। যদিও মিছিল এদিন একটি দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছেন। তিনি শতরান করেন। ১২৭ বল খেলে ১৩০ রান করেন তিনি। কুলদীপ যাদব রান বেশি দিয়েছেন ঠিকই, তবে উইকেট তুলেছেন ২টি।
উল্লেখ্য, এদিন প্রথমে ব্যাট করে নিউজিল্যান্ড। পুরো ৫০ ওভারে দশটি উইকেট হারিয়ে তোলে ২৭৩। এদিন ডꩵারিল মিচেলের ব্যাট থেকে আসে একটি দুর্দান্ত শতরান। প্রথম দিকে দুটি উইকেট দ্রুত পড়ে যাওয়ার পর, একটি বড় পার্টনারশিপ গড়েন ডারিল মিচেল ও রাচিন রবীন্দ্র। পেস ও স্পিℱন, দুই বিভাগকেই স্বাচ্ছন্দে সামলাচ্ছিলেন এই দুই ক্রিকেটার। এদিন অর্ধশতরান করেন রচিন রবীন্দ্র। তিনি করেন ৭৫। অন্যদিকে মিচেল ক্রিজ ধরে ব্যাটিং করেন এবং তাঁর ব্যক্তিগত স্কোর ১৩০।
রবিবার কুলদীপ যাদব প্রতি ওভারে ৭ থেকে ৮ রান করে দিচ্ছিলেন। স্পিন বোলারের তরফ থেকে হঠাৎ করে পেস বল আশায় চমকে যান মিচেল। প্রথমে তিনি বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না তিনি আউট হয়ে গেছেন। তবে শেষ পর্যন্ত, তাঁকে সব🌌কিছু মেনে নিয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরে যেতে হয়। পরের দিকে নিজের বলের গতি ব্যবহার করে দ্রুত উইকেট তুলে নেন মহম্মদ শামি। তিনি ১০ ওভার বল করে ৫৪ রান দিয়ে তুলে নেন পাঁচটি উইকেট।
প্রসঙ্গত, রান তাড়া করতে নেমে ইন্ডিয়া শুরুটা ভালোই করে। তবে ৪৬ রান করে ফিরে যান অধিনায়ক রোহিত শর্মা ও ২৬ রান করে ফিরে যান ওপেনার শুভমন গিল। পরে বিরাট কোহলি শ্রেয়স আইয়ার ও কেএল রাহুলের সঙ্গে ৫০ র🐟ানের বেশি পার্টনারশিপ করেন। আইয়ার করেন ২৯ বলে ৩৩ রান। যদিও দুজনের পরে দ্রুত ফিরে যান সূর্যকুমার যাদব। পরে রবীন্দ্র জাদেজার সঙ্গে পার্টনারশিপ করে ম্যাচ পকেটে পুরে নেয় টিম ইন্ডিয়া। বিরাট কোহ🎀লি করেন ১০৪ বলে ৯৫। জাদেজা অপরাজিত থাকেন ৪৪ বলে ৩৯ রানে। ম্যাচের সেরা হন মহম্মদ শামি।