কথা মতোই এক্সিট পোলের সম্ভাব্য ফলাফল নিয়ে মুখ খুলেছে কংগ্রেস। কংগ্রেস নেতা পবন খেরা জানিয়েছেন, ‘এক্সিট পোলের সমস্ত হিসাব আসছে দিল্লির একটি বিশেষ ঠিকানা থেকে। আমরা এতে বিশ্বাস করি না। আমরা এর সঙ্গে একমত নই। ২০০৪ সালে কী হয়েছিল সেটা আমরা দেখেছিলাম। তিনি দাবি করেন পর্যবেক্ষকরা সব ভয়ে ওই সব সংখ্যা দিয়েছেন।’ সাফ জানিয়ে দিয়েছেন পবন খে🌃রা।
সব মি🍒লিয়ে শেষ পর্যন্ত এক্সিট পোল নিয়ে মুখ খুললেন পবন খেরা।
তবে এর আগে তিনি অবশ্য় জানিয়েছিলেন এক্সিট পোলের বিতর্কে অংশ নেবে না কংগ্রেꦆস। তবে এরপর এদিন ইন্ডিয়া জোটের মিটিংয়ে এক্সিট🐼 পোলের বিতর্কে ইন্ডিয়া জোট অংশ নেবে কি না তা নিয়ে আলোচনা হয়। তারপরই কার্যত পালটি খায় কংগ্রেস।
কংগ্রেস নেতা এই মিটিং নিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছিলেন। সেখানে লেখা হয়েছে, ইন্ডিয়া জোট মিটিংয়ে বসেছিল। আগে থেকে ঠিক করে রাখা এক্সিট পোল ও বিজেপির মুখোশ খুলতে এই মিটিং হয়েছে। এক্সিট পোলে অংশগ্রহণ কܫরার সপক্ষে ও বিপক্ষেj ফ🔜্য়াক্টরগুলি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এটা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে সমস্ত ইন্ডিয়া জোটের দলগুলি আজ সন্ধ্য়ায় এক্সিট পোলের অনুষ্ঠানে অংশ নেবে। জানিয়ে দিয়েছেন পবন খেরা।
তবে শুক্রবার তিনি জানিয়েছিলেন , ‘ভোটাররা তাদের ভোট দিয়েছেন এবং তাদের রায় নিশ্চিত হয়েছে। ফল বেরোবে ৪ জুন। তার আগে টিআরপি নিয়ে জল্পনা-কল্পনা ও স্লাগফেস্ট🌠ে লিপ্ত হওয়ার কোনও কღারণ দেখছি না। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস #ExitPolls বিতর্কে অংশ নেবে না। যে কোনও বিতর্কের উদ্দেশ্য হওয়া উচিত জনগণকে অবহিত করা। আমরা ৪ জুন থেকে আনন্দের সঙ্গে বিতর্কে অংশ নেব,’
এদিকে একাধিক এক্সিট পোলের হিসাবে এগিয়ে রাখা হয়েছে𝕴 গেরুয়া শিবিরকে। তবে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে জানিয়েছেন, ২৯৫ আসন পেতে পারে ইন্ডিয়া জোট। দিল্লিতে ইন্ডিয়া জোটের মিটিং হয়েছিল দিল্লিতে। তবে এদিনের মিটিংয়ে ছিলেন না তৃণমূল নেত্রী। এমনকী তৃণমূলের কোনও প্রতিনিধিও ছিলেন না।
এনিয়ে অভিষ൲েক বন্দ্যোপাধ্য়ায় জানিয়েছেন, আমাদের নেত্রী তো বলেছেন এখানে ৯টি আসনে ভোট রয়েছে। এখান থেকে ওই মিটিংয়ে যাওয়া সম্ভব ছ♋িল না। আমাদের তো বৈঠকে যোগ দেওয়ার ব্যাপার নেই। তবে পরে কোনও সময় মিটিং হলে দেখা যাবে।
তৃণমূল নেত্রী না থাকলেও কেন তৃণমূলের কোনও প্রতিন♌িধিকে পাঠানো হল না তা নিয়ে প্রশ্ন ♌উঠতে থাকে। তবে কি পরিস্থিতি বেগতিক এটা বুঝতে পেরেই কি ইন্ডিয়া জোটের গুরুত্বপূর্ণ মিটিংয়ে গেল না তৃণমূল?