বিধানসভা নির্বাচনের আগে অনেকেই বেসুরো গাইছেন। বিশেষ করে তৃণমূল কংগ্রেসে সেই হিড়িক সবচেয়ে বেশি। এই পরিস্থিতিতে এবার রাজ্য–রাজনীতি থেকে অব্যাহতি চাইলেন অভিনেতা–বিধায়ক চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী। এমনকী এই কথা তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানিয়েও দিয়েছেন। তবে তিনি অন্য দলে যোগ দেবেন না বলেই জানিয়েছেন। এমনকী পদ্মাসনে তিনি বসছেন না বলেও খবর। এখন থেকে 𓃲সাধারণ মানুষের মতোই জীবন কাটাতে ✨চান বলে অভিনেতার দাবি। যদিও অনেকে বলছেন বিধায়ক হিসেবে বারাসতে তেমন কোনও ছাপ ফেলতে পারেননি তিনি। তাই হেরে যাওয়ার ভয়ে সরে গেলেন তিনি।
গত ২০১১ সালে বারাসত কেন্দ্র থেকে জয় পেয়েছিলেন তিনি। তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে তারপরও🐠 একই কেন্দ্র থেকে জয় পান এই টলি–অভিনেতা। এখনও বারাসত কেন্দ্রের বিধায়ক পদে রয়েছেন তিনি।
সংবাদমাধ্যমকে তিনি🌜 জানান, বরাবরই রাজনীতির বাইরের লোক তিনি। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে পরিবর্তন আনতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে প্রচার করেছিলেন। ২০১১ সালে তৃণমূল কংগ্রেসের টিকিটে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। ২০১৬ সালে যখন আবার প্রার্থী হন, তার আগেই রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়াতে চেয়েছিলেন। তবে এখন নিজের রাজনীতি ছাড়ার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন।
সূত্রের খবর, বিজেপিতে যোগ দিতে পারেন নুসরত জাহান ঘনিষ্ঠ অভিনেতা যশ দাশগুপ্ত। আরও অনেক টলিউডের তারকার বিজেপিতে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। এই তালিকায় রয়েছেন— শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়, পাপিয়া অধিকারী, সৌমিলি বিশ্বাস। তবে এই তালিকা কতটা দীর্ঘ হবে, তা এখনও জানা যায়নি। কিন্তু বিধানসভা নির্বাচনে এই তারকা প্রার্থী দিয়ে বাংলায় বাজিমাত করতে চাইছে বিজেপি বলে মনে করছেন রাজনৈতিক কুশীলবর𒁏া।