পাথরপ্রতিমা
এই কেন্দ্রে এবারে তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সমীরকুমার জানা। এই আসনে দাঁড়াচ্ছেন বিজেপি প্রার্থী অসিত হালদার। অন্য দিকে, বাম-কংগ্রেস-ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্টের (আইএসএফ) তরফে এই কেন্দ্রে দাঁড়াচ্ছেন কংগ্রেসের স🧔ুখদেব বেরা।
প্রেসিডেন্সি বিভাগের অন্তর্ভুক্ত দক্ষিণ ২৪ পরগনা এই রাজ্যের জেলা। জেলার সদর আলিপুরে। গোসাবা এই জেলার একটি বিধানসভা কেন্দ্র। এই জেলার উত্তরদিকে কলকাতা এবং উত্তর ২৪ পরগনা, পূর্ব দিকে বাংলাদেশ, পশ্চিম দিকে হুগলি নদী ও দক্ষিণ দিকে বঙ্গোপসাগꦓর রয়েছে। পাথরপ্রতিমা এই জেলার একটি বিধানসভা কেন্দ্র।
এই জেলার উত্তরে কলকাতা এবং উত্তর ২৪ পরগনা জেলা, পূর্ব দিকে বাংলাদেশ, পশ্চিম দিকে হুগলি নদী ও দক্ষিণ দিকে বঙ্গোপসাগর রয়েছে। একদা আরএসপির শক্ত ঘাটি হিসেবেই পরিচিত ছিল এই কেন্দ্র। পাথরপ্রতিমা দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার একটি বিধানসভা কেন্দ্র। এই বিধানসভা কেন্দ্রটি পাথরপ্রতিমা সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকের অন্তর্গত। পাথরপ্রতিমা বিধানসভা কেন্দ্রটি মথুরাপুর (তফসিলি জাতি) লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত। আগামী ১ এপ্ꦆরিল পাথরপ্রতিমায় ভোটগ্রহণ হবে।
২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সমীরকুমার জানা জয়ী হয়েছিলেন৷ তাঁর প্রাপ্ত ভোট ছিল ১৭৫,৫৯৫🐽৷ দ্বিতীয় স্থানে ছিলেন কংগ্রেস প্রার্থী ফণীভূষণ গিরি৷ তাঁর প্রাপ্ত ভোট সংখ্যা ৯৩,৮০২৷ ১৩ হাজার ৭৯৩ ভোটে জিতেছিলেন সমীর। ২০১১ সালের বিধানসভার নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস সমীরকুমার জানা জয়ী হয়েছিলেন। সিপিআইএম প্রার্থীকে পরাজিত করেছিলে।
২০০১ ও ২০০৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে সিপিআইএমের যজ্ঞেশ্বর জানা পাথরপ্রতিমা ক🥂েন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছিলেন। সমীরকুমার জানাকে পরাজিত করেছিলেন তিনি। ১৯৯৬ সালে কংগ্রেসের গোপালকৃষ্ণ দে এই আসনে জয়ী হয়েছিলেন। তিনি সিপিআইএমের জন্মজয় মান্নাকে পরাজিত করেছিলেন। ১৯৯১ সালে সিপিআইএমের জন্মজয় মান্না কংগ্রেসের বনবিহারী পাত্রকে পরাজিত করেছিলেন। ১৯৮৭, ১৯৮২ ও ১৯৭৭ সালে সিপিআইএমের গুণধর মাইতি, কংগ্রেসের অনন্তকুমার বেরাকে এই আসনে পরাজিত করেছিলেন। ১৯৭২ সালে কংগ্রেসের সত্যরঞ্জন বাপুলি পাথরপ্রতিমা কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিলেন। ১৯৭১, ১৯৬৯ ও ১৯৬৭ সালে এসইউসির রবিন মণ্ডল জিতেছিলেন। ১৯৬৭ সালে রবিনকে নির্বাচন কমিশনের রেকর্ডে নির্দল হিসেবে দেখানো হয়েছিল। তার আগে অবশ্য পাথরপ্রতিমা কেন্দ্রটি ছিল না।