ভোট–সপ্তমীতেও একগুচ্ছে অভিযোগ উঠল কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে। কোথাও তৃণমূল কংগ্রেসের ক্যাম্প অফিস ভেঙে দেওয়ার꧋ অভিযোগ উঠেছে। আবার কোথাও তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী–নেতাকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগও রয়েছে এই বাহিনীর বিরুদ্ধে। এবার কানে বন্দুক ঠেকিয়ে মারধর করার অভিযোগ উঠল কেন্দ্রীয়𒊎 বাহিনীর বিরুদ্ধে। আর মারধর যাঁকে করা হল তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের ব্লক সম্পাদক। তার জেরে তেতে উঠল রাজ্য–রাজনীতি।
তৃণমূল কংগ্রেস সূত্রে খবর, মুর্শিদাবাদের নবগ্রাম বিধানসভার গুড়ো পাশলা গ্রাম পঞ্চায়েতের ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সম্পাদকক♎ে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠল কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে। অভিযোগ, কেন্দ্রীয় বাহিনী এসে প্রথমেই জানতে চায় কোন দল করিস? তৃণমূল কংগ্রেস বলার সঙ্গে সঙ্গেই মারধর শুরু হয়ে যায়। পাণ্ডবেশ্বরের একটি বুথে মার খেয়ে প্রায় এমই অভিযোগ তুলেছেন সেখানকার তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী কৃষ্ণেন্দু চট্টোপাধ্যায়।
আর নবগ্রাম ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি রুবল আলির অভিযোগ, বুথ থেকে বহুদূরে একটি গাছের তলায় বসেছিলাম। কেন্দ্রীয় বাহিনীর তিন জওয়ান এসে জিজ্ঞাসা করল, কোন দল করিস? বললাম তৃণমূল কংগ্রেস করি। এখানে কী করছিস? বললাম গাছের তলায় বসে আছি। তারপরই ওরা আমাকে মারধর করতে শুরু করে। এমনকী বলে ফায়ার করে দেব। তারপরই কানে বন্দুক ধরল। আর বাকিরা মারধর করছিল। এই মারের জেরে বাঁ–হাতটা ভেঙে গিয়েছে। প✱িঠে লাঠির বারি মেরেছে। সঙ্গে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করছিল।