শনিবার নদিয়ার গয়েশপুর এলাকায় অশান্তির খবর পেয়ে ছুটে গিয়েছিলেন বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর। কিন্তু সেখানে গিয়েই বিপত্তি। সেখানে তৃণমূল কর্মীরা তাঁর বিরুদ্ধে স্লোগান দেন বলে অভিযোগ। দ্রুত উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। এরপরই পুুলিশের সঙ্গে কার্যত বচসায় জড়ান সাংসদ। শান্তনু ঠাকুর পুলিশকে বলেন, ‘পুলিশের সামনে ওপেন থ্রেট দিয়ে গুলি করে দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে। আপনারা প্রক্সি দিচ্ছেন। গণ্ডগোল হচ্ছে জেনে দেখতে এসে💎ছি। আপনি কি রিপোর্ট দেবেন? পুলিস আধিকারিক বলেন, ‘এখানে গণ্ডগোল হয়নি। বাইরে হয়েছে’। সাংসদ পালটা বলেন, 'আপনাদের সামনে কিভাবে বোম পিস্তল নিয়ে ওরা হুমকি দেয়? কথাবার্তা ঠিক করে বলুন'। এনিয়েই দুপক্ষের মধ্যে তুমুল বাদানুবাদ শুরু হয়ে যায়।
সংবাদমাধ্যমের সামনে সাংসদ বলেন, ‘পুলিশ রিপোর্ট করছে এমপি আসার পর এখানে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে। পুলিশ উলটো রিপোর্ট দিচ্ছে। পুলিশ💛 মদত দিচ্ছে। আর দোষারোপ করছে আমাদের’। বিক্ষোভ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমাকে ঘিরে বিক্ষোভ নয়🔥। সাংসদকে বহিরাগত বলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন,' সেটা পুলিশকে বলুন। কেন একথা বলা হচ্ছে?'
প্রসঙ্গত উত্তর থেকে দক্ষিণ এদিন তৃণমূলের একাধিক জনপ্রতিনিধিকে বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়। শিলিগুড়িতেও এদিন ভোট পরিস্থিতি দেখতে বেরিয়েছিলেন বিজেপি সাংসদ রাজু বিস্ত। তাঁকেও পড়তে হয় তৃণমূল কর্মীদের বিক্ষোভের মুখে। সেই একই ছবি গয়েশপুরে। এখানেও কার্যত তৃণমূল কর্মীদের বিক্ষোভের মুখে বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর। তবে এদিন বিক্ষোভের কথা মানꦍতে চাননি সাংসদ।