সেটা ছিল🌜 ২০২২-এর মার্চ মাস, শ্যুটিং করতে করতে হঠাৎই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন অভিনেতা অভিষেক চট্টোপাধ্যায়। সেদিন মাত্র কয়েকঘণ্টার মধ্যেই মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়েন অভিষেক। তবে স্বামীর শারীরিক উপস্থিতি না থাকলেও তাঁর স্ত্রী সংযুকꦗ্তর কাছে এখনও আগের মতোই আছেন অভিষেক। মেয়ে আর স্বামীর স্মৃতি সম্বল করেই বেঁচে রয়েছেন তিনি।
আর আজ ৩০ এপ্রিল প্রয়াত অভিনেতা অভিষেকের জন্মদিন। বেঁচে থাকতে আজ তাঁর বয়স হত ৬০ বছর। এদিন অভিষেকের স্ত্রী সংযুক্ত ও মেয়ে সাইনা অভিষেকের ছবি বুকে জড়িয়েই কলকাতার এক পা꧙ঁচতারা হোটেলে গ♋িয়ে কেক কাটেন, অভিষেকের ছবি সামনে রেখেই সেখানে জন্মদিন স্পেশাল মধ্যাহ্নভোজে ডাব চিংড়ি আর বিরিয়ানি খান। যেটা অভিষেকের অত্যন্ত পছন্দের ছিল। তবে শুধু মধ্যাহ্নভোজ সারাই নয়, এদিন সকাল থেকেই দিনটা অভিষেকের কথা স্মরণ করে উদযাপন করেন সংযুক্তা।
এবিষয়ে আনন্দবাজারকে সংযুক্তা চট্টোপাধ্যায় বলেন, জন্মদিনের সকালে অভিষেকের জন্য ম্যাগি বানিয়েছিলেন। ম্যাগি ছিল অভিনেতার পছন্দের। এরপরই মধ্যাহ্নভোজ সারতে মেয়েকে নিয়ে সংযুক্তা গিয়েছিলেন চিড়িয়াখানার কাছের একটা অভিজাত হোটেলে। সেখানে অভিষেকের সঙ্গে তাঁদের অনেক স্মৃতি আছে বলে জানান সংযুক্তা। এই হোটেলেই নাকি অভিষেকের সঙ্গে প্রথম দেখা হয়েছিল সংযুক্তার। রাতে অবশ্য অন্য পরিকল্পনা র🔯য়েছে বলে জানান সংযুক্তা। এদিন রাতে অভিষেকের জন্য তিনি পায়েস ⛎রান্না করবেন বলে জানান।
সংযুক্তা জানান, তাঁদ🍷ের বাড়িতে অভিষেকের ছবি দেওয়ালে টাঙানো থাকে না। থাকে তাঁদের ঘরে। প্রয়াত অভিনেতার স্ত্রী জানান, তিনি একমুহূর্তের জন্য অভিᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚষেকের ছবি কাছছাড়া করেন না। রাতে ঘরের টেবিলে অভিষেকের জন্য খাবারও রাখা হয়।
সংযুক্তা জানান, অভিষেক ভেঙে যাওয়ার 🌸পর তিনি ভেঙে পড়েছিলেন। তবে অভিষেকের নাকি তাঁকে অনুভব করিয়েছেন, তিনি তাঁদের সঙ্গেই রয়েছেন। যতক্ষণ মেয়ে বড় না হবে, ততক্ষণ তিনি তাঁদের ছেড়ে কোথাও যাবেন না বলে অনুভব করিয়েছিলেন অভিষেক। সংযুক্তার কথায়, ‘বাড়িতে আমি ওঁর উপস্থিতি সর্বক্ষণ বুঝতে পারি।’