হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত অভিনেতা অভিষেক চট্টোপাধ্যায়। বুধবার মধ্যরাতে না ফ♓েরার দেশে চলে যান তিনি। বয়স হয়েছিল ৫৮ বছর। বুধবার রাত ১টা ৪০ মিনিট না🔯গাদ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ গোটা টলিউড।
অভিষেকের প্রয়াণের খবরে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন অভিনেত্রী ইন্দℱ্রাণী হালদার। তিনি বলেন, ‘কাজ কী আমরা জীবনটাই একসঙ্গে শুরু করেছিলাম। আমার জীবনের প্রথম ছবির পর থেকেই অভিষেকের সঙ্গে কাজ। ওরা তখন অবশ্য সিনেমা করত। আমি তখন টেলিভিশনে। 'জামাইবাবু'-সহ অনেক ছবি, তারপর অনেক শো করা। মিঠু আমার দুঃখের সাথী ছিল।'
অভিনেত্রী আরও বলেন, 'আমরা একটা হিন্দি ছবি করছিলাম। 'কুয়াশা'… ছবির নাম। আশিস সেন ছিলেন। ওটাতেও মুম্বইয়ে গি🗹য়ে আমরা দুজনে খুব বিপদে পড়েছিলাম। আমাদের টিকিট দিচ্ছিল ন♉া ফেরার। কোনও রকমে আমি আমার কার্ড দিয়ে টিকিট কেটে ফিরে আসি।'
স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে অভিনেত্রী বলেন, ‘গত তিন বছর ধরেও সജমসময় দেখা হত, কথা হত। আমরা ছবিও করেছি মাঝখানে একটা। 🉐সবসময় বলতাম, মিঠু একটু রোগ হয়ে যা। তোর কত সুন্দর চেহারা ছিল আগে। কত জিম করতিস। খেতে ভালবাসত। আমরা সবাই খুব ফুডি। কথা শুনত না একদম। ভীষণ জেদি ছিল। একটা ব্যাপারে মিল ছিল ওর সঙ্গে আমার, ও খুব পুজোপাঠ করত।’
বুধবাಌর শ্যুটিংয়ের মাঝে অসুস্থ বোধ করেন অভিষেক চট্টোপাধ্যায়। কাজ করতে পারেননি। চ্যানেলের লোকেরাই ধরাধরি করে বাড়িতে নিয়ে আসে। বাড়ির লোকের হাজার অনুরোধেও হাসপাতাল যেতে চাননি। বাড়িতেই অক্সিজেন আনা হয়। ওষুধ দেওয়া হয়। মাঝ রাতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ফেরার দেশে চলে যান অভিনেতা।