ঐন্দ্রিলা শর্মা আজ আর নেই। তবুও আজ যে তাঁর জন্মদিন, মৃত্যুর পর প্রথম জন্মবার্ষিকী। আজ মা-বাবা, আত্মীয় ♌পরিজনরা কেক নিয়ে অপেক্ষা করলেও ঐন্দ্রিলা আসেননি, আসবেনও না আর…। কিন্তু তাঁর টলিপাড়ার বন্ধু, অভিনতা গৌরব রায় চৌধুরী একী বললেন! গৌরব নাকি আজ ঐন্দ্রিলাকে দেখেছেন…।
কথাটা শুনে চমকে উঠলেন তো? শুধু আপনি আমি নই, নেটপাড়ার সকলেই হয়ত ৫ ফেব্র﷽ুয়ারি, রবিবার ইনস্টাগ্রামে স্ক্রল করতে করতে অনেকেরই হয়ত গৌরবের প্রোফাইলে চোখ আটকে গিয়েছিল। কিন্তু ঠিক কী লিখেছেন অভিনেতা গৌরব রায় চৌধুরী? ঐন্দ্রিলাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে গৌরব লিখেছেন, ‘শুভ জন্মদিন ঐন্দ্রিলা শর্মা ... তু𓆉মি সবার মাঝে না থাকলেও আজীবন সবার মনে রয়ে যাবে ... ভালো থেকো যেখানেই থেকো ... আর অদ্ভুত আমার মনে হল অবচেতন অবস্থায় তোমায় আমি দেখেছি ভোরে ঘুমের ঘোরে ... বিষয়টা একটু অদ্ভুত হলেও সত্যি ... ভালো থেকো বন্ধু।’
অভিনেতা গৌরব রায় চৌধুরীর এই পোস্টে নেটপাড়ার অনেকেই কমেন্ট করেছেন। কেউ লিখেছেন, ‘সত্যিই মানুষের ♎জীবনের কোন দাম নেই’। কেউ বলেছেন, ‘শুভ জন্মদিন দি🌄দি তারাদের দেশে ভালো থেকো’। কারোর মন্তব্য, ‘তুমি রবে নীরবে’। কেউ প্রশ্ন করেছেন ‘সত্যিই দেখেছেন?’। উত্তরে আরও এক নেটনাগরিক লিখছেন, ‘বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর।’
প্রসঙ্গত, গꦓৌরব রায় চৌধুরীর সঙ্গে কখনও কাজ করেননি ঐন্দ্রিলা শর্মা। তবে ঐন্দ্রিলার মৃত্যুর পর গৌরব তাঁর সঙ্গে ঐন্দ্রিলার সাক্ষাতের কথা জানিয়ে বলেছিলেন, ‘আমি তখনও শয্যাশায়ী। হাসপাতালে। সার্জারি হওয়ার পরর দিন আমি অনেক কষ্টে উঠে আস্তে আস্তে খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাঁটছিলাম। হাতে ব্লাডের একটা বোতলের মতো কিছু নিয়ে। হঠাৎ দরজা খুলে দেখলাম ঐন্দ্রিলাকে। ওর সঙ্গে আলাপ ছিল না। ও নিজেই এসꦬেছিল আলাপ করতে। বলল, শুনলাম তোমার সার্জারি হয়েছে এখানে ভর্তি। ওই দিন এই মেয়েটির প্রতি এতটা স্নেহ আর সম্মান বেড়ে গেল ভিতর থেকে সত্যিই আজও জানি না।’।
এদিকে মনের মান🍷ুষ ঐন্দ্রিলা শর্মার মৃত্যুর পর থেকে একেবারেই চুপ অভিনেতা সব্যসাচী চৌধুরী। ঐন্দ্রিলার প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতেও তিনি চুপই থাকলেন। হয়ত নিজের মত করেই তিনি তাঁকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।