আলোচনায় 'গদর-২'। ইতিমধ্যেই ৪৮০ কোটি টাকার ব্যবসা করে ফেলেছে অনিল শর্মার এই ছবি। তবে তারপরেও এই ছবির কেন্দ্রীয় অভিনেত্রী আমিশার সঙ্গে বারবার পরিচালক অনিল শর্মার ঝাগড়া প্রকাশ্যে এসেছে। সম্প্রতি, আমিশা সাফ জানিয়েছেন, তি🧸নি গদর ২ নিয়ে বিশেষ খুশি নন, কারণ ছবিতে তাঁর চরিত্রের উপস্থিতি ছিল ভীষণই কম। আমিশা জানিয়ে দিয়েছেন, গদর-থ্রিতে তাঁর চরিত্রটিকে বিশেষ গুরুত্ব না দিলে তিনি ছবিতে কাজই করবেন না।
এদিকে আমিশার এমন কথায়, পরিচালক সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, 'সাকিনা চরিত্রটি আমার মস্তিষ্কপ্রসূত, আমিশার নয়। আমি আদৌ জানিই না গদর থ্রি হবে কিনা! তাতে উনি (আমিশা) বললে কী যায় আসে! ত🐻বে উনি🧜 ছবিতে ছিলেন তাঁর জন্য ওঁকে ধন্যবাদ জানাতে চাই'। আমিশা-অনিল শর্মার এমন ঝগড়া সামনে আসতেই তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছেন। অবশেষে এবিষয়ে মুখ খুলেছেন আমিশা প্যাটেল।
আমিশা নিউজ ১৮-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘অনেকেই জ𓄧ানতে চাইছেন আমার আর অনিল শর্মাজি🍰র সম্পর্ক কি তিক্ত? এমন প্রশ্ন আমি জানাতে চাই, কোনওদিনই অনিল শর্মার সঙ্গে আমার সম্পর্ক ভালো ছিল না। এমনকি গদর ১এর সময়তেও। তবে তারপরেও উনি এই পরিবারে অংশ। আমার পরিবারের সদস্য। গদর আমি করেছি শুধু সানি আর Zee স্টুডিওর জন্য। আর গদরের চিত্রনাট্য শক্তিমানজির লেখা, অনিল শর্মার নয়। ছবির শ্যুটিংয়ের সময় পাওনা, বকেয়া নিয়ে আমি একাধিক টুইট করেছিলাম। অনিল শর্মা, সেই টুইট আমায়য় মুছে ফেলতে অনুরোধ করেন। ওঁদের অনুরোধে, জি স্টুডিওর সঙ্গে কথা বলে আমি সেই সব টুইট ডিলিট করি। এখন অনিল শর্মা সেকথা অস্বীকার করছেন। তবে আমার কাছে কিন্তু প্রমাণ আছে। অনিল শর্মার সমস্ত কথাবার্তার মেসেজ আমার কাছে আছে। আামার কাছে অনিল শর্মার প্রাথমিক ভাবে নানান প্রতিশ্রুতি দেওয়ার ভিডিয়োও রয়েছে, চাইলেই দেখাতে পারি। আর হ্যাঁ, আমায় গদর-৩ এর প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে। তবে বিষয়টি হল অনিলজি নিজের ছেলে উৎকর্ষকে হাইলাইট করতেই ব্যস্ত। যদিও উৎকর্ষের বিরুদ্ধে আমার কোনও অভিযোগ নেই, ও মিষ্টি ছেলে।’