নিজেদের ব্যক্তিগত জীবনের জন্য হামেশাই🍸 চর্চায় থাকেন সিদ্ধার্থ মালহোত্রা (Sidharth Malhotra) এবং কিয়ারা আডবানি (Kiara Advani)। ‘শেরশাহ’ জুটির প্রেমকাহিনি বি-টাউনে গত কয়েক মাস ধরেই ওপেন সিক্রেট। সূত্রের খবর আগমী মাসেই রাজস্থানের জয়সলমীরে সাত পাক ঘুরবেন সিদ্ধার্থ-কিয়ারা। যদিও বিয়ের খবরে মুখে কুলুপ দুজনেরই। যদিও বিয়ের কথা সংবাদমাধ্যমের কাছে গোপন রাখাটা বলিউডের পুরোনো অভ্যাস। কিন্তু গোপন কথাটি রইল না গোপনে! জানা গিয়েছে ৬ই ফেব্রুয়ারি বসবে এই তারকা জুটির বিয়ের আসর🌳, তার আগে একই দিনে থাকছে মেহেন্দি এবং সঙ্গীতের অনুষ্ঠান। পুরোদস্তুর বিগ ফ্যাট পাঞ্জাবি ওয়েডিং সারতে চলেছেন সিড-কিয়ারা।
বিয়ে নিয়ে মুখ না খুললেও প্রেমিকা কিয়ারাকে নিয়ে সম্প্রতি একটি সিক্রেট ফাঁস করেছেন সিদ্ধার্থ। আপতত ‘মিশন মজনু’র প্রচারে ব্যস্ত অভিনেতা। আগামী ১৯শে জানুয়ারি সরাসরি নেটফ্লিক্সে মুক্তি পাবে এই ছবি। প্রচারের ফাঁকে সিদ্ধার্থের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল তাঁর ফোনের স্পিড ডায়ালে কিয়ারার নম্বর আছে কিনা? জবাবে সিদ্ধার্থ জানান, ‘নিশ্চয় আছে। একﷺজন সহ-অভিনেতার ফোন নম্বর স্পিড ডায়ালে রাখাটা সুবিধাজনক। শুধু কিয়ܫারাই নয়, আরও অনেকের নম্বরই রয়েছে’।
এর আগে 'যুগ যুগ জিও'র প্রচারে বরুণ ধাওয়ান ফাঁস করেছিলেন সিদ্ধার্♐থের নম্বর স্পিড ডায়াল করে রেখেছেন কি꧑য়ারা। নায়িকাও সম্মতি জানান বরুণের দাবিতে। ‘মজনু’ সিদ্ধার্থের কাছে ছবির প্রসঙ্গ টেনে আরও জানতে চাওয়া হয় কিয়ারার উপর গোপনে নজরদারির সুযোগ পেলে তিনি ঠিক কী করবেন? অভিনেতার চটপট জবাব, 'নিশ্চয় নজরদারি করতাম। আমি দেখতাম ও এক মাসে কত সময় জিমে ওয়ার্কআউট করে। এটাকে 'মিশন ক্রসফিট', 'মিশন নট ফিট' বা 'মিশন ইজ শি ফিট?' নামও দিতে পারেন।'
প্রসঙ্গত,꧒ ‘মিশন মজনু’তে গুপ্তচরের চরিত্রে রয়েছেন সিদ্ধার্থ। এর আগে 🧔‘শেহশাহ’, ‘আইয়ারি’র মতো দেশভক্তিমূলক ছবিতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। সরাসরি নেটফ্লিক্সে মুক্তি পাবে ‘মিশন মজনু’। এই ছবিতে সিদ্ধার্থের নায়িকা রশ্মিকা মন্দানা।
‘মিশন মজনু’-র প্রমোশনে বিয়ে নিয়ে প্রশ্নের জবাব দিতে দিতে ক্লান্ত সিদ্ধার্থ। দু-দিন আগেই এক সাক্ষাৎকারে 🌜বিয়ের ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে সিদ্ধার্থ মালহোত্রা বলেন, ‘আমাকে বিয়েতে কেউ নেমন্তন্ন করেনি যদিও। আমি তো দু’বার নিজের বিয়ের তারিখ সংবাদমাধ্যম থেকে জেনেছি। তারপ☂র নিজেকে প্রশ্ন করেছি, আমি কি সত্যি বিয়ে করছি?' সঙ্গে নায়কের সংযোজন, লোকজন যদি তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের চেয়ে বেশি নজর তাঁর ছবির উপর দেয়, তাহলে তিনি খুশি হবেন।