কলেজে পড়াকালীন বেঞ্চ বাজিয়ে গিটার বাজিয়ে গানের আসর জমাননি এমন মানুষ বোধহয় কমই আছে। ক্লাস থেকে ক্যান্টিন, আ𓃲ড্ডা থেকে প্রেম, গান থেকে নাচ, অনুষ্ঠান থেকে পলিটিক্স সবটাই কলেজ জীবনে পাওয়া যায়। আর সেই জন্যই বোধহয় জীবনের এই ফেজটা সবারই বেশ সুন্দর কাটে। আর সেটারই এক ঝলক যেন ফিরিয়ে দিলেন অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়, বাবুল সুপ্রিয়, সপ্তক সানাই দাস, লহমা ভট্টাচার্যরা।
বাবুল সুপ্রিয় বহুদিন পর পুজোর সময় পুজোর গান নিয়ে আসছেন। না না ভুলিনি গানটির শুটিং হয়ে গেল সদ্যই। স্কটিশ চার্চ কলেজ অর্থাৎ যেখানে বাবুল স্ꦚবয়ং পড়েছেন সেই কলেজ সহ কলকাতার নানা প্রান্তে এই গানের শুটিং হয়েছে। গানটি মূলত নস্টালজিয়া উসকে দেওয়া পুজোর প্রেমের গান। আর এটির মিউজিক ভিডিয়োতে রোম্যান্স করতে দেখা যাবে অনিন্দ্য চট্টোপা🍰ধ্যায় এবং লহমা ভট্টাচার্যকে।
আরও পড়ুন: অনিন্দ্য-লহমার হাত ধরে নস্টালজিয়ায় ভাসলেন বাবুল
আরও পড়ুন: ‘তখন আমি মোহনবাগানে খেলতাম, এখন🐻 খেলছি ইস্টবেঙ্গলে’, বিস্ফোরক মন্তব্য বাবুলের
তবে গানের শুটিংয়ের ফাঁকে তাঁরা যেন সকলেই তাঁদের কলেজবেলার দিনে ফিরে গেলেন। বেঞ্চ বাজিয়ে নয়, বরং গিটার বাজিয়ে জমালেন আসর। এদিন বাবুল সুপ্রিয়কে ফোন দেখে পাসুর🥂ি গানটি গাইতে দেখা যায়। সঙ্গে গিটার বাজিয়ে তাঁকে যোগ্য সঙ্গত দেন অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায় এবং সপ্তক সানা൩ই দাস। পাশে বসে থাকতে দেখা যায় লহমা ভট্টাচার্যকে।
এই ভিডিয়ো পোস্ট করে অনিন্দ্য লেখেন, 'আমরা তখন শুটের একেবারে মধ্যিখানে তার মাঝেই এটা হয়ে গেল।🥃 ইম্প্রমটু পাসুরি।' তাঁর এই পোস্টে ভালোবাসা এবং কমেন্টে ভরিয়ে দিয়েছেন তাঁর ভক্তরা।
এক ব্যক্তি লেখেন, 'ভিডিয়োটা দেখে খুব ভালো লাগল। নির্ভেজাল আনন্দ।' আরেক ব্যক্তি লেখেন, 'বাবুল দা এই ফ⛎িল্ডেই ভালো ছিলেন। দাদা আপনি এখ🥀ানেই থাকুন।'